ঢাকা ১০ অক্টোবর, ২০২৫
শিরোনামঃ
নেত্রকোনায় মুদি দোকানিকে গলা কেটে হত্যা শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা বেসরকারি টিভি চ্যানেলসমূহের আচরণবিধি জনসম্মুখে প্রকাশ করতে তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রী সহ ৩ সম্পাদকের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা সাংবাদিককে আইনজীবীর হুমকি, ভূমিদস্যু-জালিয়াত চক্রের দৌরাত্ম্য শেষ কোথায় ? ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন শিবপুরে স্টার সিএনজি স্টেশনের নামে মিথ্যা অপপ্রচার এবং চাঁদা দাবি আফগানিস্তানের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ জ্বর হওয়ার সাথে সাথে ডেঙ্গু পরীক্ষার অনুরোধ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সীমান্ত থেকে গাঁজা এনে রাজশাহীতে সরবরাহ: ‘বিবিজান’ চক্রের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার

৫ আগস্ট সরকারের পতন না হলে আন্দোলনকারীদের অনেকেই পরে গুম খুনের শিকার হতেন : এবি পার্টি 

#
news image

গুম, খুন ও আয়নাঘরের নৃশংসতায় জড়িত খুনিদের দ্রুত বিচার সম্পন্ন করার দাবিতে আজ বিকেলে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। সমাবেশে দলের চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, গুম,খুন, গণহত্যার বিচার না করলে, খুনীরা সুযোগ পেলে আবারও রক্তের হোলি খেলায় মেতে উঠবে। গণঅভ্যুত্থানের সকল পক্ষকে তারা আবার আয়নাঘরে বন্দী করবে। 

তিনি ভারত সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলেন, জাতিসংঘ ঘোষিত গণহত্যাকারী শেখ হাসিনাকে আপনাদের দেশ থেকে বহিস্কার করুন, নাহয় নিজেদেরকে গণতন্ত্রী ও মানবাধিকার রক্ষাকারী হিসেবে পরিচয় দেবেন না। 
৫ আগস্ট সরকারের পতন না হলে আন্দোলনকারীদের অনেকেই পরে গুম খুনের শিকার হতেন বলেও তিনি আশংকা প্রকাশ করেন।

পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলতাফ হোসাইনের সঞ্চালনায় বিজয় নগরস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয় সংলগ্ন বিজয় একাত্তর চত্বরে বিকেল ৩ টায় সমাবেশটি অনুষ্ঠিত হয়। এতে আরও বক্তব্য রাখেন পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান বিএম নাজমুল হক, লে. কর্ণেল (অব.) দিদারুল আলম, লে. কর্নেল (অব.) হেলাল উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদসহ সিনিয়র নেতৃবৃন্দ। 

সভাপতির বক্তব্যে মজিবুর রহমান মঞ্জু আরও বলেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকতেই আমরা গুম খুনের বিচার চেয়েছি। তখন সরকার বলেছে আয়নাঘর নামে কিছু নাই। আয়না ঘর থেকে ফিরে আসা একজন সেনা কর্মকর্তা আয়নাঘরের লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়েছিলেন কিন্তু আওয়ামীলীগ ও তার দোসররা এটাকে বারবার অস্বীকার করেছে। আজ গুম কমিশন যখন তদন্ত করে আয়নাঘর বের করেছে, প্রধান উপদেষ্টা দেশী-বিদেশী সাংবাদিকদের নিয়ে আয়নাঘর পরিদর্শন করেছেন, তখন তাদের আসল চেহারা প্রকাশ হয়ে পড়েছে। আওয়ামীলীগকে আমরা বারবার বলেছি এই দিন চিরদিন থাকবে না। 
তিনি আক্ষেপ করে বলেন, শহীদের রক্তের দাগ শুকানোর আগেই এখন আমরা শুনি কেউ কেউ বলেন, বারবার ফ্যাসিবাদ নাকি শুনতে ভালো লাগেনা। কেউ কেউ আওয়ামীলীগকে ক্ষমা করার কথা বলেন। আমরা এবি পার্টি বলি, সবার আগে আমার ভাইয়ের, বোনের খুনীদের বিচার চাই। 
তিনি আমলা, সাংবাদিক, পুলিশ ও সামরিক প্রশাসনের কর্তাদের উদ্দেশ্য করে বলেন, বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। সবাই আন্তরিকভাবে বিচারকাজে সহায়তা করুন নইলে আপনাদেরও হাসিনা একসময় আয়নাঘরে ঢুকাবে। 

দলের সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার ফুয়াদ বলেন, আওয়ামী ফ‍্যাসিবাদী আমলের ১৬ বছরে যে গুম, খুন, গণহত্যা, মানবতা বিরোধী অপরাধ ও শত শত আয়নাঘরের বন্দীশালা করা হয়েছিল তার তুলনা শুধু হিটলারের নাৎসী আর মুসোলিনীর ফ‍্যাসিষ্টদের সাথে হতে পারে। হাজার হাজার নাগরিকের জীবন, লাশ, পরিবারের ঘনিষ্ঠজনদের স্মৃতি পর্যন্ত হারিয়ে গেছে। তাদের গল্প জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরের পক্ষ থেকে আজ স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে। আমরা জাতিসংঘ এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধানকে ধন‍্যবাদ জানাচ্ছি বঙ্গীয় হিটলারের আয়নাঘরের নির্যাতনকে দুনিয়ার সামনে তুলে ধরবার জন‍্য। আমরা জাতীয় ঐক‍্যমতের কমিশনকে আহ্বান করছি নতুন বাংলাদশকে মানবাধিকারের ভিত্তিতে গড়ে তুলুন। 

ভাইস চেয়ারম্যান বিএম নাজমুল হক বলেন, ৫ আগষ্ট নতুন বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে কিন্তু দূর্ভাগ্যের বিষয় যে সমস্ত শহীদের রক্তের বিনিময়ে নতুন বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে, যাদের ত্যাগের বিনিময়ে নতুন বাংলাদেশ অর্জিত হয়েছে গণ-অভ্যুত্থানের ৬ মাস পর এসে সেই গণহত্যায় জড়িত খুনিদের বিচারের দাবি নিয়ে আজ আমাদের সমাবেশ করতে হচ্ছে। 

কর্ণেল দিদার বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে আমরা বিতাড়িত করেছি। আজ ভারতে বসে সে আমাদের দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। তিনি ভারতের সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলেন, বাংলাদেশের মানুষ শেখ হাসিনার কারণে আপনাদেরকে ঘৃণা করছে। অবিলম্বে শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশ সরকারের কাছে হস্তান্তর করে সম্পর্ক স্বাভাবিক করুন। 

কর্নেল হেলাল বলেন, গণহত্যাকারীদের বিচার যদি আমরা করতে না পারি তাহলে ইতিহাস আমাদের ক্ষমা করবেনা। এই আওয়ামী খুনীদের ইতিহাস আজকের না। এটা শুরু হয়েছে ৭২ এর রক্ষীবাহিনীর খুনীদের মাধ্যমে। তখন রক্ষীবাহিনীর খুনের বিচার না হওয়ায় আবারও এই খুনীরা আমাদের সামনে এসেছে। 

বিক্ষোভ সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন এবি পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার সাদাত টুটুল, এবিএম খালিদ হাসান, এবি যুবপার্টির আহবায়ক শাহাদাতুল্লাহ টুটুল, সদস্য সচিব হাদিউজ্জামান খোকন, এবি পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী নাসির, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক শাহ আব্দুর রহমান, ছাত্রপক্ষের আহবায়ক মোহাম্মদ প্রিন্স, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল হালিম খোকন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাহান ব্যাপারী, এবি পেশাজীবি কাউন্সিলের সদস্য সচিব মাহবুব শামীম, শ্যাডো বিষয়ক সহ-সম্পাদক জাভেদ ইকবাল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম সদস্য সচিব সফিউল বাসার, আহমাদ বারকাজ নাসির, উত্তরের সদস্য সচিব আব্দুর রব জামিল, সহকারী সাংস্কৃতিক সম্পাদক এনামুল হক, এবি যুবপার্টির প্রচার সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন রমিজ, যুবনেত্রী শাহিনুর আক্তার শীলাসহ কেন্দ্রীয় ও মহানগরীর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।

শেখ মোহাম্মদ ইকবাল হোসেন :

১৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫,  7:27 PM

news image

গুম, খুন ও আয়নাঘরের নৃশংসতায় জড়িত খুনিদের দ্রুত বিচার সম্পন্ন করার দাবিতে আজ বিকেলে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। সমাবেশে দলের চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, গুম,খুন, গণহত্যার বিচার না করলে, খুনীরা সুযোগ পেলে আবারও রক্তের হোলি খেলায় মেতে উঠবে। গণঅভ্যুত্থানের সকল পক্ষকে তারা আবার আয়নাঘরে বন্দী করবে। 

তিনি ভারত সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলেন, জাতিসংঘ ঘোষিত গণহত্যাকারী শেখ হাসিনাকে আপনাদের দেশ থেকে বহিস্কার করুন, নাহয় নিজেদেরকে গণতন্ত্রী ও মানবাধিকার রক্ষাকারী হিসেবে পরিচয় দেবেন না। 
৫ আগস্ট সরকারের পতন না হলে আন্দোলনকারীদের অনেকেই পরে গুম খুনের শিকার হতেন বলেও তিনি আশংকা প্রকাশ করেন।

পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলতাফ হোসাইনের সঞ্চালনায় বিজয় নগরস্থ কেন্দ্রীয় কার্যালয় সংলগ্ন বিজয় একাত্তর চত্বরে বিকেল ৩ টায় সমাবেশটি অনুষ্ঠিত হয়। এতে আরও বক্তব্য রাখেন পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান বিএম নাজমুল হক, লে. কর্ণেল (অব.) দিদারুল আলম, লে. কর্নেল (অব.) হেলাল উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদসহ সিনিয়র নেতৃবৃন্দ। 

সভাপতির বক্তব্যে মজিবুর রহমান মঞ্জু আরও বলেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকতেই আমরা গুম খুনের বিচার চেয়েছি। তখন সরকার বলেছে আয়নাঘর নামে কিছু নাই। আয়না ঘর থেকে ফিরে আসা একজন সেনা কর্মকর্তা আয়নাঘরের লোমহর্ষক বর্ণনা দিয়েছিলেন কিন্তু আওয়ামীলীগ ও তার দোসররা এটাকে বারবার অস্বীকার করেছে। আজ গুম কমিশন যখন তদন্ত করে আয়নাঘর বের করেছে, প্রধান উপদেষ্টা দেশী-বিদেশী সাংবাদিকদের নিয়ে আয়নাঘর পরিদর্শন করেছেন, তখন তাদের আসল চেহারা প্রকাশ হয়ে পড়েছে। আওয়ামীলীগকে আমরা বারবার বলেছি এই দিন চিরদিন থাকবে না। 
তিনি আক্ষেপ করে বলেন, শহীদের রক্তের দাগ শুকানোর আগেই এখন আমরা শুনি কেউ কেউ বলেন, বারবার ফ্যাসিবাদ নাকি শুনতে ভালো লাগেনা। কেউ কেউ আওয়ামীলীগকে ক্ষমা করার কথা বলেন। আমরা এবি পার্টি বলি, সবার আগে আমার ভাইয়ের, বোনের খুনীদের বিচার চাই। 
তিনি আমলা, সাংবাদিক, পুলিশ ও সামরিক প্রশাসনের কর্তাদের উদ্দেশ্য করে বলেন, বিচার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। সবাই আন্তরিকভাবে বিচারকাজে সহায়তা করুন নইলে আপনাদেরও হাসিনা একসময় আয়নাঘরে ঢুকাবে। 

দলের সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার ফুয়াদ বলেন, আওয়ামী ফ‍্যাসিবাদী আমলের ১৬ বছরে যে গুম, খুন, গণহত্যা, মানবতা বিরোধী অপরাধ ও শত শত আয়নাঘরের বন্দীশালা করা হয়েছিল তার তুলনা শুধু হিটলারের নাৎসী আর মুসোলিনীর ফ‍্যাসিষ্টদের সাথে হতে পারে। হাজার হাজার নাগরিকের জীবন, লাশ, পরিবারের ঘনিষ্ঠজনদের স্মৃতি পর্যন্ত হারিয়ে গেছে। তাদের গল্প জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরের পক্ষ থেকে আজ স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে। আমরা জাতিসংঘ এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রধানকে ধন‍্যবাদ জানাচ্ছি বঙ্গীয় হিটলারের আয়নাঘরের নির্যাতনকে দুনিয়ার সামনে তুলে ধরবার জন‍্য। আমরা জাতীয় ঐক‍্যমতের কমিশনকে আহ্বান করছি নতুন বাংলাদশকে মানবাধিকারের ভিত্তিতে গড়ে তুলুন। 

ভাইস চেয়ারম্যান বিএম নাজমুল হক বলেন, ৫ আগষ্ট নতুন বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে কিন্তু দূর্ভাগ্যের বিষয় যে সমস্ত শহীদের রক্তের বিনিময়ে নতুন বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে, যাদের ত্যাগের বিনিময়ে নতুন বাংলাদেশ অর্জিত হয়েছে গণ-অভ্যুত্থানের ৬ মাস পর এসে সেই গণহত্যায় জড়িত খুনিদের বিচারের দাবি নিয়ে আজ আমাদের সমাবেশ করতে হচ্ছে। 

কর্ণেল দিদার বলেন, গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে শেখ হাসিনাকে আমরা বিতাড়িত করেছি। আজ ভারতে বসে সে আমাদের দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে। তিনি ভারতের সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলেন, বাংলাদেশের মানুষ শেখ হাসিনার কারণে আপনাদেরকে ঘৃণা করছে। অবিলম্বে শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশ সরকারের কাছে হস্তান্তর করে সম্পর্ক স্বাভাবিক করুন। 

কর্নেল হেলাল বলেন, গণহত্যাকারীদের বিচার যদি আমরা করতে না পারি তাহলে ইতিহাস আমাদের ক্ষমা করবেনা। এই আওয়ামী খুনীদের ইতিহাস আজকের না। এটা শুরু হয়েছে ৭২ এর রক্ষীবাহিনীর খুনীদের মাধ্যমে। তখন রক্ষীবাহিনীর খুনের বিচার না হওয়ায় আবারও এই খুনীরা আমাদের সামনে এসেছে। 

বিক্ষোভ সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন এবি পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার সাদাত টুটুল, এবিএম খালিদ হাসান, এবি যুবপার্টির আহবায়ক শাহাদাতুল্লাহ টুটুল, সদস্য সচিব হাদিউজ্জামান খোকন, এবি পার্টির সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী নাসির, শ্রম বিষয়ক সম্পাদক শাহ আব্দুর রহমান, ছাত্রপক্ষের আহবায়ক মোহাম্মদ প্রিন্স, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহবায়ক আব্দুল হালিম খোকন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাহান ব্যাপারী, এবি পেশাজীবি কাউন্সিলের সদস্য সচিব মাহবুব শামীম, শ্যাডো বিষয়ক সহ-সম্পাদক জাভেদ ইকবাল, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম সদস্য সচিব সফিউল বাসার, আহমাদ বারকাজ নাসির, উত্তরের সদস্য সচিব আব্দুর রব জামিল, সহকারী সাংস্কৃতিক সম্পাদক এনামুল হক, এবি যুবপার্টির প্রচার সম্পাদক তোফাজ্জল হোসেন রমিজ, যুবনেত্রী শাহিনুর আক্তার শীলাসহ কেন্দ্রীয় ও মহানগরীর বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।