জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের বিভিন্ন দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি , মূল ফটকে তালা
বিশেষ প্রতিনিধিঃ
২১ জানুয়ারি, ২০২৫, 4:10 PM
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের বিভিন্ন দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি , মূল ফটকে তালা
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন দাবিতে অবরোধ কর্মসূচি ও বিক্ষোভ করছেন। এসময় শিক্ষার্থীরা মূল ফটকে তালা লাগীয়ে দেয়। ফলে বেলা একটা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে পারেননি শিক্ষক কর্মকর্তা কর্মচারীরা।
এ সময় শিক্ষার্থীরা জানায়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অন ক্যাম্পাস অনার্স প্রোগ্রামের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক চিঠিপত্র এবং শিক্ষা কার্যক্রম সুনির্দিষ্ট ভাবে চালানোর দাবিতে অবরোধ কর্মসূচি পালন করছে শিক্ষার্থী।
মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারী) সকাল ১০টায় গাজীপুরের বোর্ডবাজার সংলগ্নে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা অবস্থান নিয়ে এ অবরোধ শুরু করে।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক অবরোধ করে বিক্ষোভ করায় সকাল থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কেউ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে পারেননি। এসময় শিক্ষক কর্মচারীদের ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের উভয় পাশে অবস্থান করতে দেখা গেছে।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থী আলামিন
জান্নাত আরা ইয়ামিন সহ অন্যান্য শিক্ষার্থীরা জানান, ২০২৪-২৫ সেশনে অন ক্যাম্পাস অনার্স ভর্তি সার্কুলারের ব্যাপারে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এখন পর্যন্ত কোনো রকম পদক্ষেপ গ্রহণ না করে ছাত্র-ছাত্রী এবং অনার্সের তৃতীয় ব্যাচের ভর্তি সার্কুলারের ব্যাপারে বিভিন্নধরনের প্রপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে।
শিক্ষার্থীরা বলেন, শিক্ষামন্ত্রনালয় থেকে প্রেরিত ছাত্র ছাত্রীদের সার্থের বিরুদ্ধে ইস্যুকৃত চিঠি প্রত্যাহারের ব্যাপারে ভিসির আশ্বাসের পরে দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও অদ্যাবধি কোনো কার্যকারি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। তাই অবিলম্বে তাদের দাবিগুলো মেনে নেওয়ার জন্য সুস্পষ্ট ঘোষণা দিতে হবে বলে শিক্ষার্থীদের দাবী।
খবর পেয়ে পুলিশ ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ছাত্রদের সাথে কথা বলতে ঘটনাস্থলে যায়। পরে বেলা সোয়া ১টার দিকে দাবী মেনে নেয়ার আশ্বাসে শিক্ষার্থীরা শিক্ষক কর্মচারীদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের জন্য মূল ফটকের তালা খুলে দেয়। তবে এ বিষয়ে কথা বলতে নারাজ বাহিরে অবস্থানরত শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের অবরোধ কর্মসূচির সময় গণমাধ্যমকেও প্রবেশে বাধা দেয় তারা। এ বিষয়ে জানতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এএসএম আমানুল্লা'র মুঠো ফোনে বারবার কল দিলেও রিসিভ না করায় তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
বিশেষ প্রতিনিধিঃ
২১ জানুয়ারি, ২০২৫, 4:10 PM
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন দাবিতে অবরোধ কর্মসূচি ও বিক্ষোভ করছেন। এসময় শিক্ষার্থীরা মূল ফটকে তালা লাগীয়ে দেয়। ফলে বেলা একটা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে পারেননি শিক্ষক কর্মকর্তা কর্মচারীরা।
এ সময় শিক্ষার্থীরা জানায়, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় অন ক্যাম্পাস অনার্স প্রোগ্রামের জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক চিঠিপত্র এবং শিক্ষা কার্যক্রম সুনির্দিষ্ট ভাবে চালানোর দাবিতে অবরোধ কর্মসূচি পালন করছে শিক্ষার্থী।
মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারী) সকাল ১০টায় গাজীপুরের বোর্ডবাজার সংলগ্নে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা অবস্থান নিয়ে এ অবরোধ শুরু করে।
এদিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটক অবরোধ করে বিক্ষোভ করায় সকাল থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীরা কেউ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রবেশ করতে পারেননি। এসময় শিক্ষক কর্মচারীদের ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কের উভয় পাশে অবস্থান করতে দেখা গেছে।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থী আলামিন
জান্নাত আরা ইয়ামিন সহ অন্যান্য শিক্ষার্থীরা জানান, ২০২৪-২৫ সেশনে অন ক্যাম্পাস অনার্স ভর্তি সার্কুলারের ব্যাপারে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এখন পর্যন্ত কোনো রকম পদক্ষেপ গ্রহণ না করে ছাত্র-ছাত্রী এবং অনার্সের তৃতীয় ব্যাচের ভর্তি সার্কুলারের ব্যাপারে বিভিন্নধরনের প্রপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে।
শিক্ষার্থীরা বলেন, শিক্ষামন্ত্রনালয় থেকে প্রেরিত ছাত্র ছাত্রীদের সার্থের বিরুদ্ধে ইস্যুকৃত চিঠি প্রত্যাহারের ব্যাপারে ভিসির আশ্বাসের পরে দীর্ঘদিন অতিবাহিত হলেও অদ্যাবধি কোনো কার্যকারি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। তাই অবিলম্বে তাদের দাবিগুলো মেনে নেওয়ার জন্য সুস্পষ্ট ঘোষণা দিতে হবে বলে শিক্ষার্থীদের দাবী।
খবর পেয়ে পুলিশ ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা ছাত্রদের সাথে কথা বলতে ঘটনাস্থলে যায়। পরে বেলা সোয়া ১টার দিকে দাবী মেনে নেয়ার আশ্বাসে শিক্ষার্থীরা শিক্ষক কর্মচারীদের ক্যাম্পাসে প্রবেশের জন্য মূল ফটকের তালা খুলে দেয়। তবে এ বিষয়ে কথা বলতে নারাজ বাহিরে অবস্থানরত শিক্ষকরা শিক্ষার্থীদের অবরোধ কর্মসূচির সময় গণমাধ্যমকেও প্রবেশে বাধা দেয় তারা। এ বিষয়ে জানতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এএসএম আমানুল্লা'র মুঠো ফোনে বারবার কল দিলেও রিসিভ না করায় তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।