ঢাকা ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
শিরোনামঃ
সরিষাবাড়ীতে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল গাজীপুরে ছাত্রদলের উদ্যোগে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল  গাজীপুরে কৃষক দলের উদ্যোগে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল  পিরোজপুরে  সাংবাদিক মাইনুল ইসলাম মামুনের উপর অতর্কিত হামলা বাগেরহাট যুবদলের কোরান খতম ও দোয়া মাহফিল বাংলাদেশে কারও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা খালেদা জিয়াকে বিদেশ পাঠাতে চাইলে সরকার সহায়তা করবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা দেশবাসীর সম্মিলিত সমর্থনই আমাদের পরিবারের শক্তি ও প্রেরণার উৎস: তারেক রহমান চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারছেন বেগম খালেদা জিয়া : জাহিদ হোসেন এলপিজি দাম সমন্বয় করেছে সরকার

মুছাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে গণস্বাক্ষরিত অভিযোগ, প্রশাসনের নীরবতায়

#
news image

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুছাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। 

বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মচারীদের গণস্বাক্ষরিত একটি অভিযোগপত্র গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) বরাবরে দাখিল করা হলেও এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগকারী পক্ষ জানিয়েছে।

অভিযোগপত্রে ১৬টিরও বেশি অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উল্লেখ করা হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য অভিযোগ হলো—বিদ্যালয়ের অর্থ লেনদেনে অনিয়ম, প্রশাসনিক কাজে স্বেচ্ছাচারিতা এবং দায়িত্বের অপব্যবহার।

শিক্ষক-কর্মচারীরা জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন ধরে এসব অভিযোগের বিষয়ে তারা বিভিন্নভাবে জানালেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে না। তাদের দাবি, এ ধরনের অনিয়ম শিক্ষা পরিবেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থী উভয়েই পরিবেশগত চাপের মুখে পড়ছে।

এদিকে প্রশাসনের নীরবতায় এলাকাবাসী ও শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তারা মনে করেন, এতগুলো শিক্ষক-কর্মচারীর স্বাক্ষরিত অভিযোগপত্র জমা দেওয়ার পরও ব্যবস্থা না নেওয়া প্রশ্নবিদ্ধ এবং দায়িত্বহীনতার পরিচায়ক।

মোহাাম্মদ উল্যা, কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি :

২০ নভেম্বর, ২০২৫,  6:38 PM

news image

নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার মুছাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। 

বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কর্মচারীদের গণস্বাক্ষরিত একটি অভিযোগপত্র গত ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ তারিখে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) বরাবরে দাখিল করা হলেও এখন পর্যন্ত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগকারী পক্ষ জানিয়েছে।

অভিযোগপত্রে ১৬টিরও বেশি অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উল্লেখ করা হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য অভিযোগ হলো—বিদ্যালয়ের অর্থ লেনদেনে অনিয়ম, প্রশাসনিক কাজে স্বেচ্ছাচারিতা এবং দায়িত্বের অপব্যবহার।

শিক্ষক-কর্মচারীরা জানিয়েছেন, দীর্ঘদিন ধরে এসব অভিযোগের বিষয়ে তারা বিভিন্নভাবে জানালেও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ কার্যকর পদক্ষেপ নিচ্ছে না। তাদের দাবি, এ ধরনের অনিয়ম শিক্ষা পরিবেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে এবং শিক্ষক-শিক্ষার্থী উভয়েই পরিবেশগত চাপের মুখে পড়ছে।

এদিকে প্রশাসনের নীরবতায় এলাকাবাসী ও শিক্ষার্থীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তারা মনে করেন, এতগুলো শিক্ষক-কর্মচারীর স্বাক্ষরিত অভিযোগপত্র জমা দেওয়ার পরও ব্যবস্থা না নেওয়া প্রশ্নবিদ্ধ এবং দায়িত্বহীনতার পরিচায়ক।