ঢাকা ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৫
শিরোনামঃ
সরিষাবাড়ীতে খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া ও মিলাদ মাহফিল গাজীপুরে ছাত্রদলের উদ্যোগে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল  গাজীপুরে কৃষক দলের উদ্যোগে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল  পিরোজপুরে  সাংবাদিক মাইনুল ইসলাম মামুনের উপর অতর্কিত হামলা বাগেরহাট যুবদলের কোরান খতম ও দোয়া মাহফিল বাংলাদেশে কারও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা খালেদা জিয়াকে বিদেশ পাঠাতে চাইলে সরকার সহায়তা করবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা দেশবাসীর সম্মিলিত সমর্থনই আমাদের পরিবারের শক্তি ও প্রেরণার উৎস: তারেক রহমান চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারছেন বেগম খালেদা জিয়া : জাহিদ হোসেন এলপিজি দাম সমন্বয় করেছে সরকার

জাল নোট প্রবাহের খবরের পর জনসাধারণের জন্য সতর্কবার্তা জারি করল বাংলাদেশ ব্যাংক

#
news image

দেশে বিপুল পরিমাণ জাল নোট প্রবেশের বিষয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সাম্প্রতিক প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংক আজ এক জনসচেতনতামূলক বিস্তারিত সতর্কবার্তা জারি করেছে।

এ লক্ষ্যে আজ কেন্দ্রীয় ব্যাংক একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে নগদ লেনদেনের সময় জনগণকে অধিক সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে এবং জাল নোট শনাক্ত ও ব্যবহার রোধে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা অনুসরণের অনুরোধ করেছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নোট গ্রহণের সময় নাগরিকদের অবশ্যই নোটের সব নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য ভালোভাবে যাচাই করতে হবে। এসব বৈশিষ্ট্যের মধ্যে রয়েছে—ওয়াটারমার্ক, নিরাপত্তা সুতা, ইন্টাগ্লিও (উঁচু) প্রিন্টিং, রঙ পরিবর্তনশীল কালি (যেখানে প্রযোজ্য), এবং মাইক্রো টেক্সট।

বিবি বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে ব্যাংকিং চ্যানেল ব্যবহারেরও পরামর্শ দিয়েছে।

এছাড়া, যেখানে সম্ভব, নগদ লেনদেনের পরিবর্তে ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহারের আহ্বান জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

যদি কোনো সন্দেহজনক নোট পাওয়া যায় বা এ সংক্রান্ত কোনো তথ্য জানা থাকে, তবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে দ্রুত নিকটস্থ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে অথবা জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করতে হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংক আরও জানিয়েছে, ‘সত্যিকারের নোট চিনুন—নিরাপদ লেনদেন নিশ্চিত করুন।’

আসল নোট শনাক্তের নির্দেশিকা ও তথ্য সহজেই পাওয়া যায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েবসাইটে: https://www.bb.org.bd/en/index.php/currency/note

এ ছাড়া দেশের সব ব্যাংক শাখায় আসল নোটের বৈশিষ্ট্যসম্বলিত ব্যানার ও পোস্টার দৃশ্যমানভাবে প্রদর্শিত রয়েছে।

বিবি সম্প্রতি দৈনিক পত্রিকা, ফেসবুক এবং অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত একাধিক প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই নির্দেশনা জারি করেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্বীকার করেছে, এ ধরনের তথ্য জনসাধারণের মধ্যে উদ্বেগ ও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে পারে।

বাংলাদেশের বিদ্যমান আইনে জাল নোট তৈরি, সংরক্ষণ ও লেনদেন সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও সংশ্লিষ্ট আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো জাল নোটের বিস্তার ও ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে অবগত এবং তারা নিয়মিত ও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করে চলেছে বলে জানানো হয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক :

১৬ অক্টোবর, ২০২৫,  12:25 AM

news image

দেশে বিপুল পরিমাণ জাল নোট প্রবেশের বিষয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সাম্প্রতিক প্রতিবেদনের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ ব্যাংক আজ এক জনসচেতনতামূলক বিস্তারিত সতর্কবার্তা জারি করেছে।

এ লক্ষ্যে আজ কেন্দ্রীয় ব্যাংক একটি প্রজ্ঞাপন জারি করে নগদ লেনদেনের সময় জনগণকে অধিক সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে এবং জাল নোট শনাক্ত ও ব্যবহার রোধে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা অনুসরণের অনুরোধ করেছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নোট গ্রহণের সময় নাগরিকদের অবশ্যই নোটের সব নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য ভালোভাবে যাচাই করতে হবে। এসব বৈশিষ্ট্যের মধ্যে রয়েছে—ওয়াটারমার্ক, নিরাপত্তা সুতা, ইন্টাগ্লিও (উঁচু) প্রিন্টিং, রঙ পরিবর্তনশীল কালি (যেখানে প্রযোজ্য), এবং মাইক্রো টেক্সট।

বিবি বড় অঙ্কের আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে ব্যাংকিং চ্যানেল ব্যবহারেরও পরামর্শ দিয়েছে।

এছাড়া, যেখানে সম্ভব, নগদ লেনদেনের পরিবর্তে ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহারের আহ্বান জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

যদি কোনো সন্দেহজনক নোট পাওয়া যায় বা এ সংক্রান্ত কোনো তথ্য জানা থাকে, তবে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিকে দ্রুত নিকটস্থ আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে অথবা জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করতে হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংক আরও জানিয়েছে, ‘সত্যিকারের নোট চিনুন—নিরাপদ লেনদেন নিশ্চিত করুন।’

আসল নোট শনাক্তের নির্দেশিকা ও তথ্য সহজেই পাওয়া যায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েবসাইটে: https://www.bb.org.bd/en/index.php/currency/note

এ ছাড়া দেশের সব ব্যাংক শাখায় আসল নোটের বৈশিষ্ট্যসম্বলিত ব্যানার ও পোস্টার দৃশ্যমানভাবে প্রদর্শিত রয়েছে।

বিবি সম্প্রতি দৈনিক পত্রিকা, ফেসবুক এবং অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারিত একাধিক প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই নির্দেশনা জারি করেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্বীকার করেছে, এ ধরনের তথ্য জনসাধারণের মধ্যে উদ্বেগ ও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করতে পারে।

বাংলাদেশের বিদ্যমান আইনে জাল নোট তৈরি, সংরক্ষণ ও লেনদেন সম্পূর্ণ বেআইনি এবং দণ্ডনীয় অপরাধ বলে বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও সংশ্লিষ্ট আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো জাল নোটের বিস্তার ও ক্ষতিকর প্রভাব সম্পর্কে অবগত এবং তারা নিয়মিত ও কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করে চলেছে বলে জানানো হয়েছে।