জুজখোলা বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

পিরোজপুর প্রতিনিধি :
২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, 11:34 PM

জুজখোলা বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের ওপর হামলার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
পিরোজপুর সদর উপজেলার সিকদার মল্লিক ইউনিয়নের জুজখোলা সম্মিলিত বহুমুখী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটে গেছে। বিদ্যালয়ের সম্মানিত প্রধান শিক্ষক বিপুল মৈত্র এবং একজন সহকারী শিক্ষকের ওপর অতর্কিত হামলা চালিয়েছে অজ্ঞাত পরিচয় দুষ্কৃতকারীরা। এ ঘটনায় শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকমহলে তীব্র উদ্বেগ ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
ঘটনার প্রতিবাদে সোমবার সকাল ১১টায় বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে। তারা হাতে প্ল্যাকার্ড, পোস্টার এবং প্রতিবাদী স্লোগানে শিক্ষকদের ওপর হওয়া হামলার নিন্দা জানায়।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা বলেন, “আমরা চাই না আমাদের শিক্ষকদের সঙ্গে এমন কিছু আবার ঘটুক। শিক্ষকরা আমাদের ভবিষ্যৎ গড়ার কারিগর, তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা রাষ্ট্র ও সমাজের দায়িত্ব।”
অনেক শিক্ষার্থী চোখে পানি ধরে রাখতে পারেনি—তাদের কণ্ঠে ছিল আতঙ্ক, উদ্বেগ এবং প্রিয় শিক্ষকদের প্রতি ভালোবাসা।
অভিভাবকরা এবং স্থানীয় সচেতন মহল এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের দ্রুত শনাক্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, “ঘটনাটি আমরা গুরুত্ব সহকারে নিয়েছি। ইতোমধ্যে তদন্ত কার্যক্রম শুরু হয়েছে এবং দোষীদের শনাক্ত করতে কাজ চলছে।”
এই হামলার ঘটনার মাধ্যমে আবারও সামনে এসেছে শিক্ষকদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন। শিক্ষক সমাজ ও অভিভাবকরা আশা করছেন, দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষাঙ্গনের মর্যাদা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে
পিরোজপুর প্রতিনিধি :
২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২৫, 11:34 PM

পিরোজপুর সদর উপজেলার সিকদার মল্লিক ইউনিয়নের জুজখোলা সম্মিলিত বহুমুখী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটে গেছে। বিদ্যালয়ের সম্মানিত প্রধান শিক্ষক বিপুল মৈত্র এবং একজন সহকারী শিক্ষকের ওপর অতর্কিত হামলা চালিয়েছে অজ্ঞাত পরিচয় দুষ্কৃতকারীরা। এ ঘটনায় শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং অভিভাবকমহলে তীব্র উদ্বেগ ও ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
ঘটনার প্রতিবাদে সোমবার সকাল ১১টায় বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে। তারা হাতে প্ল্যাকার্ড, পোস্টার এবং প্রতিবাদী স্লোগানে শিক্ষকদের ওপর হওয়া হামলার নিন্দা জানায়।
বিক্ষোভে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা বলেন, “আমরা চাই না আমাদের শিক্ষকদের সঙ্গে এমন কিছু আবার ঘটুক। শিক্ষকরা আমাদের ভবিষ্যৎ গড়ার কারিগর, তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা রাষ্ট্র ও সমাজের দায়িত্ব।”
অনেক শিক্ষার্থী চোখে পানি ধরে রাখতে পারেনি—তাদের কণ্ঠে ছিল আতঙ্ক, উদ্বেগ এবং প্রিয় শিক্ষকদের প্রতি ভালোবাসা।
অভিভাবকরা এবং স্থানীয় সচেতন মহল এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের দ্রুত শনাক্ত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে স্থানীয় প্রশাসনের এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, “ঘটনাটি আমরা গুরুত্ব সহকারে নিয়েছি। ইতোমধ্যে তদন্ত কার্যক্রম শুরু হয়েছে এবং দোষীদের শনাক্ত করতে কাজ চলছে।”
এই হামলার ঘটনার মাধ্যমে আবারও সামনে এসেছে শিক্ষকদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন। শিক্ষক সমাজ ও অভিভাবকরা আশা করছেন, দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে শিক্ষাঙ্গনের মর্যাদা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে