ঢাকা ২৯ জুলাই, ২০২৫

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ আব্দুল্লাহর স্মরণে বেনাপোলে হলো আইডিয়া প্রতিযোগিতা ও বৃক্ষরোপণ

#
news image

যশোরের বেনাপোল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ স্মরণে ব্যতিক্রমধর্মী একটি অংশগ্রহণমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতা। পাশাপাশি শহীদ ছাত্র আব্দুল্লাহর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে একটি বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিও আয়োজন করা হয়।

সোমবার (২৮ জুলাই) সকাল থেকে শুরু হওয়া দিনব্যাপী এই আয়োজনে শিক্ষার্থীরা উপস্থাপন করে পরিবেশ সংরক্ষণ, সামাজিক ন্যায়বিচার, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সদ্ব্যবহার এবং তরুণ নেতৃত্বের গুরুত্বসহ নানা বিষয়ে তাদের ভাবনা ও উদ্ভাবনী পরিকল্পনা। দেয়ালে দেয়ালে ফুটে ওঠে গ্রাফিতি—যেখানে ইতিহাস, প্রতিবাদ ও ভবিষ্যতের স্বপ্ন একসূত্রে মিশে যায়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী নাজিব হাসান। তিনি বলেন, ৭ জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থান নিছক একটি তারিখ নয়—এটি তরুণদের রক্তে লেখা আমাদের সময়ের প্রতিরোধের ইতিহাস। শহীদ আব্দুল্লাহর আত্মদানের মধ্য দিয়ে যে আলোকবর্তিকা জ্বলে উঠেছিল, আজকের এই আইডিয়া প্রতিযোগিতা সেই আগুনকে চিন্তা ও সম্ভাবনায় রূপান্তর করছে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আসানুল কবির তুহিন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বেনাপোল পোর্ট থানার অফিসার ইনচার্জ মো. রাসেল মিয়া, বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোস্তাফিজ্জোহা সেলিম, প্রাক্তন শিক্ষক আব্দুল মান্না, শহীদ আব্দুল্লাহর বাবা আব্দুল জব্বার এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।

আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, শিক্ষার্থীদের মধ্যে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, সমতা এবং সৃজনশীলতা জাগ্রত করতেই এই আয়োজন। প্রতিযোগিতা শেষে শহীদ আব্দুল্লাহর স্মরণে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে একটি ফলদ বৃক্ষ রোপণ করা হয়। উদ্যোক্তারা জানান, প্রতিবছর একইভাবে একটি করে বৃক্ষ রোপণের মধ্য দিয়ে শহীদের স্মৃতি রক্ষার এই প্রয়াস অব্যাহত থাকবে।

যশোর প্রতিনিধি :

২৮ জুলাই, ২০২৫,  9:31 PM

news image

যশোরের বেনাপোল মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ স্মরণে ব্যতিক্রমধর্মী একটি অংশগ্রহণমূলক আইডিয়া প্রতিযোগিতা। পাশাপাশি শহীদ ছাত্র আব্দুল্লাহর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে একটি বৃক্ষরোপণ কর্মসূচিও আয়োজন করা হয়।

সোমবার (২৮ জুলাই) সকাল থেকে শুরু হওয়া দিনব্যাপী এই আয়োজনে শিক্ষার্থীরা উপস্থাপন করে পরিবেশ সংরক্ষণ, সামাজিক ন্যায়বিচার, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সদ্ব্যবহার এবং তরুণ নেতৃত্বের গুরুত্বসহ নানা বিষয়ে তাদের ভাবনা ও উদ্ভাবনী পরিকল্পনা। দেয়ালে দেয়ালে ফুটে ওঠে গ্রাফিতি—যেখানে ইতিহাস, প্রতিবাদ ও ভবিষ্যতের স্বপ্ন একসূত্রে মিশে যায়।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কাজী নাজিব হাসান। তিনি বলেন, ৭ জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থান নিছক একটি তারিখ নয়—এটি তরুণদের রক্তে লেখা আমাদের সময়ের প্রতিরোধের ইতিহাস। শহীদ আব্দুল্লাহর আত্মদানের মধ্য দিয়ে যে আলোকবর্তিকা জ্বলে উঠেছিল, আজকের এই আইডিয়া প্রতিযোগিতা সেই আগুনকে চিন্তা ও সম্ভাবনায় রূপান্তর করছে।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আসানুল কবির তুহিন। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বেনাপোল পোর্ট থানার অফিসার ইনচার্জ মো. রাসেল মিয়া, বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোস্তাফিজ্জোহা সেলিম, প্রাক্তন শিক্ষক আব্দুল মান্না, শহীদ আব্দুল্লাহর বাবা আব্দুল জব্বার এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ।

আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, শিক্ষার্থীদের মধ্যে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, সমতা এবং সৃজনশীলতা জাগ্রত করতেই এই আয়োজন। প্রতিযোগিতা শেষে শহীদ আব্দুল্লাহর স্মরণে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে একটি ফলদ বৃক্ষ রোপণ করা হয়। উদ্যোক্তারা জানান, প্রতিবছর একইভাবে একটি করে বৃক্ষ রোপণের মধ্য দিয়ে শহীদের স্মৃতি রক্ষার এই প্রয়াস অব্যাহত থাকবে।