ঢাকা ২৯ জুলাই, ২০২৫

ভাগ্যকুলে বৃষ্টির পানিতে জলাবদ্ধতায় ভোগান্তি

#
news image

মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার ভাগ্যকুলে বৃষ্টির পানিতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। ভাগ্যকুল ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি গ্রামে এ জলাবদ্ধতার চিত্র পরিলক্ষিত হয়েছে। এতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে জনসাধারণকে। ভাগ্যকুল ইউনিয়নের বেশিরভাগ ওয়ার্ডের চিত্র একই রকম। এখানে কয়েক হাজার পরিবার জলাবদ্ধতা নিয়েই বর্তমানে জীবন যাপন করছেন। এতে মশা বিভিন্ন পোকামাকড় ও বিষধর সাপের উপদ্রপ বেড়েছে। শিশুদের মধ্যে দেখা দিচ্ছে পানিবাহিত রোগ। বয়োবৃদ্ধ ব্যক্তি ও বাচ্চাদের ঘর থেকে বের হওয়াই দায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমতাবস্থায় জলাবদ্ধতা নিরসনে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন ইউনিয়নের বাসিন্দারা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে অপরিকল্পিত ভাবে রাস্তা উঁচু করা, সরকারি খাল ভরাট ও দখল, প্রয়োজনীয় পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না রাখার কারণে বৃষ্টির পানি জমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, ভাগ্যকুল ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের মান্দ্রা গ্রামের ভাগ্যকুল মান্দ্রা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ সহ স্থানীয় অর্ধশতাধিক বাড়িঘরের জনসাধারণ জলাবদ্ধতার কারণে বন্দী জীবন পার করছেন। মসজিদের মুসল্লীরা ঠিক মতো নামাজ আদায় করতে পারছেন না। মৃত ব্যক্তির জানাজ পর্যন্ত দিতে পারছেনা এখানকার বাসিন্দারা। এতে অতিষ্ট হয়ে উঠেছে এলাকার বাসিন্দারা। জলাবদ্ধতার জন্য তারা ড্রেনেজ ব্যবস্থা না করেই অপরিকল্পিত ভাবে সরকারি রাস্তা উঁচু করাকে দায়ী করছেন।
৮ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা হারিজ সরদার জানান, প্রয়োজনীয় পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকার কারণে বৃষ্টি হলেই অধিকাংশ বাড়ির আঙ্গিনা বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে যায়। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ জলাবদ্ধতা নিরসনে দ্রুত ড্রেনেজ ব্যবস্থা চালু করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
এ বিষয়ে ভাগ্যকুল ইউনিয়ন পরিষদের ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. সেলিম মৃধা জানান, জলাবদ্ধার বিষয়ে এর আগেও ইউপি চেয়ারম্যানের সাথে আলোচনা হয়েছিল। তিনি এখন এলাকায় নেই। জনসাধারণের দুর্ভোগ লাঘবে এলাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়ে জলাবদ্ধতা নিরসনে ইউএনও মহোদয়ের সাথে আলোচনা করা হবে।

আবুল কাশেম, মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি :

২৮ জুলাই, ২০২৫,  12:35 AM

news image

মুন্সীগঞ্জের শ্রীনগর উপজেলার ভাগ্যকুলে বৃষ্টির পানিতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। ভাগ্যকুল ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি গ্রামে এ জলাবদ্ধতার চিত্র পরিলক্ষিত হয়েছে। এতে চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে জনসাধারণকে। ভাগ্যকুল ইউনিয়নের বেশিরভাগ ওয়ার্ডের চিত্র একই রকম। এখানে কয়েক হাজার পরিবার জলাবদ্ধতা নিয়েই বর্তমানে জীবন যাপন করছেন। এতে মশা বিভিন্ন পোকামাকড় ও বিষধর সাপের উপদ্রপ বেড়েছে। শিশুদের মধ্যে দেখা দিচ্ছে পানিবাহিত রোগ। বয়োবৃদ্ধ ব্যক্তি ও বাচ্চাদের ঘর থেকে বের হওয়াই দায় হয়ে দাঁড়িয়েছে। এমতাবস্থায় জলাবদ্ধতা নিরসনে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন ইউনিয়নের বাসিন্দারা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে অপরিকল্পিত ভাবে রাস্তা উঁচু করা, সরকারি খাল ভরাট ও দখল, প্রয়োজনীয় পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না রাখার কারণে বৃষ্টির পানি জমে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে।
সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, ভাগ্যকুল ইউনিয়নের ৮ নং ওয়ার্ডের মান্দ্রা গ্রামের ভাগ্যকুল মান্দ্রা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ সহ স্থানীয় অর্ধশতাধিক বাড়িঘরের জনসাধারণ জলাবদ্ধতার কারণে বন্দী জীবন পার করছেন। মসজিদের মুসল্লীরা ঠিক মতো নামাজ আদায় করতে পারছেন না। মৃত ব্যক্তির জানাজ পর্যন্ত দিতে পারছেনা এখানকার বাসিন্দারা। এতে অতিষ্ট হয়ে উঠেছে এলাকার বাসিন্দারা। জলাবদ্ধতার জন্য তারা ড্রেনেজ ব্যবস্থা না করেই অপরিকল্পিত ভাবে সরকারি রাস্তা উঁচু করাকে দায়ী করছেন।
৮ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা হারিজ সরদার জানান, প্রয়োজনীয় পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা না থাকার কারণে বৃষ্টি হলেই অধিকাংশ বাড়ির আঙ্গিনা বৃষ্টির পানিতে তলিয়ে যায়। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ জলাবদ্ধতা নিরসনে দ্রুত ড্রেনেজ ব্যবস্থা চালু করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
এ বিষয়ে ভাগ্যকুল ইউনিয়ন পরিষদের ৮নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মো. সেলিম মৃধা জানান, জলাবদ্ধার বিষয়ে এর আগেও ইউপি চেয়ারম্যানের সাথে আলোচনা হয়েছিল। তিনি এখন এলাকায় নেই। জনসাধারণের দুর্ভোগ লাঘবে এলাকাবাসীকে সঙ্গে নিয়ে জলাবদ্ধতা নিরসনে ইউএনও মহোদয়ের সাথে আলোচনা করা হবে।