আদালতের আদেশ অমান্য করার অপরাধে হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি,এডিসিসহ ৪ জনকে কারাদণ্ড

মোঃ রিপন মিয়া, হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি :
২৮ জুলাই, ২০২৫, 12:16 AM

আদালতের আদেশ অমান্য করার অপরাধে হবিগঞ্জের সাবেক ডিসি,এডিসিসহ ৪ জনকে কারাদণ্ড
হবিগঞ্জ সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে দায়েরকৃত ১৯৯৫ইং সালের ৫৬ নং একটি স্বত্ব মোকদ্দমায় ১৯৯৫ইং সালের ১২ আগষ্ট বিজ্ঞ বিচারক এক রায়- ডিক্রি ও স্হায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রদান করেছিলেন। উক্ত রায় - ডিক্রি ও স্হায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ অমান্য করে, আইনের প্রতিবৃদ্ধাঙ্গুল প্রদর্শন করে, হবিগঞ্জের তৎকালীন জেলা প্রসাশক আতাউর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রসাশক (রাজস্ব) একেএম আমিনুল ইসলাম, সদরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ সফিউল আলম ও বানিয়াচংয়ের ভারপ্রাপ্ত সহকারী কমিশনার (ভূমি) নুরে আলম সিদ্দিকীসহ প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা বাদী আব্দুল হামিদ এর ভূমি থেকে স্থাপনা ভাংচুর করে, ভূমি থেকে জোর পূর্বক উচ্ছেদ করে ফেলে। এতে বাদীর ১০ লক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়। এবিষয়ে
বাদী আব্দুল হামিদ বিজ্ঞ সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে জেলা প্রশাসকসহ মোট ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতের আদেশ অমান্য করার অভিযোগ এনে মিস মোকদ্দমা ১৪/২০০৮ইং দায়ের করলে। দীর্ঘ ১৬ বছর পর,আজ রবিবার (২৭শে জুলাই) বিজ্ঞ সিনিয়র সহকারী জজ তারেক আজিজ। ৪ জনকে এক মাসের সাজা ও তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করেছেন। বাদী আব্দুল হামিদ জানান, আমি উক্ত রায়ে মোটামুটি সন্তুষ্ট হয়েছি,আমি উক্ত মামলায় ও তাদের উচ্ছেদের কারনে অনেক ক্ষতিগ্রস্হ, আমি আশা করেছিলাম, তাদের জেল - জরিমানা হবে। এ রায়ে আশা করি দৃষ্টান্ত স্হাপন হবে। এমন ভুল করতে, হয়তো ভেবে করবে। তার পর ও আমি সন্তুষ্ট।
মোঃ রিপন মিয়া, হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি :
২৮ জুলাই, ২০২৫, 12:16 AM

হবিগঞ্জ সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে দায়েরকৃত ১৯৯৫ইং সালের ৫৬ নং একটি স্বত্ব মোকদ্দমায় ১৯৯৫ইং সালের ১২ আগষ্ট বিজ্ঞ বিচারক এক রায়- ডিক্রি ও স্হায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ প্রদান করেছিলেন। উক্ত রায় - ডিক্রি ও স্হায়ী নিষেধাজ্ঞার আদেশ অমান্য করে, আইনের প্রতিবৃদ্ধাঙ্গুল প্রদর্শন করে, হবিগঞ্জের তৎকালীন জেলা প্রসাশক আতাউর রহমান, অতিরিক্ত জেলা প্রসাশক (রাজস্ব) একেএম আমিনুল ইসলাম, সদরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোঃ সফিউল আলম ও বানিয়াচংয়ের ভারপ্রাপ্ত সহকারী কমিশনার (ভূমি) নুরে আলম সিদ্দিকীসহ প্রশাসনের কর্তাব্যক্তিরা বাদী আব্দুল হামিদ এর ভূমি থেকে স্থাপনা ভাংচুর করে, ভূমি থেকে জোর পূর্বক উচ্ছেদ করে ফেলে। এতে বাদীর ১০ লক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়। এবিষয়ে
বাদী আব্দুল হামিদ বিজ্ঞ সিনিয়র সহকারী জজ আদালতে জেলা প্রশাসকসহ মোট ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতের আদেশ অমান্য করার অভিযোগ এনে মিস মোকদ্দমা ১৪/২০০৮ইং দায়ের করলে। দীর্ঘ ১৬ বছর পর,আজ রবিবার (২৭শে জুলাই) বিজ্ঞ সিনিয়র সহকারী জজ তারেক আজিজ। ৪ জনকে এক মাসের সাজা ও তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা জারি করেছেন। বাদী আব্দুল হামিদ জানান, আমি উক্ত রায়ে মোটামুটি সন্তুষ্ট হয়েছি,আমি উক্ত মামলায় ও তাদের উচ্ছেদের কারনে অনেক ক্ষতিগ্রস্হ, আমি আশা করেছিলাম, তাদের জেল - জরিমানা হবে। এ রায়ে আশা করি দৃষ্টান্ত স্হাপন হবে। এমন ভুল করতে, হয়তো ভেবে করবে। তার পর ও আমি সন্তুষ্ট।
সম্পর্কিত