বালির ঘাট ইজারা দেওয়ার প্রতিবাদে রাজশাহী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বিএনপির মানববন্ধন

মোঃ সোহেল রানা :
১৮ মে, ২০২৫, 4:57 PM

বালির ঘাট ইজারা দেওয়ার প্রতিবাদে রাজশাহী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে বিএনপির মানববন্ধন
রাজশাহীতে সাবেক মেয়র এএইচএম খাইরুজ্জামান লিটন এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক মোখলেসুর রহমান মুকুলকে বালির ঘাট ইজারা দেওয়ার প্রতিবাদে রাজশাহী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে, রাজশাহী জেলা বিএনপির নেতাকর্মীরা মানববন্ধন করেন। আজ ১৮ মে ২০২৫ইং রবিবার বেলা ১১ ঘটিকায় বিএনপি বিভিন্ন নেতাকর্মীরা সহ সর্বস্তরের জনগণ মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করে। বিভিন্ন গণমাধ্যম সাংবাদিকের উপস্থিততে রাজশাহী জেলা বিএনপি নেতা-কর্মীরা মানববন্ধন করেন।
তারা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশ্যে বলেন খুনি হাসিনার দোসরা এখনো সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসে আছেন, অতিসত্বর তাদেরকে পদ থেকে অপসারক করুন। তারা আরো বলেন, মোখলেসুর রহমান মুকুল একাধিক এজাহার ভুক্ত মামলার আসামী, কিভাবে সে এমন গুরুত্বপূর্ণ বালির ঘাটের ইজারা টেন্ডার পাই, জেলা প্রশাসকের কাছে তাদের দাবি পূর্বের ইজারা টেন্ডার বাতিল করে, নতুন ভাবে আবার টেন্ডার দিতে হবে। তা না হলে, ২৪ ঘন্টার মধ্যে নতুন আল্টিমেটাম দেওয়া হবে। রাজশাহী মহানগর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ারুল ইসলাম, জেলা প্রশাসকের উদ্দেশ্যে বক্তব্যে বলেন একজন এজাহার আসামি কিভাবে আপনার অফিসে যাতায়াত করে, কেন তাকে গেপ্তার করা হয় না, তিনি ২৪ ঘন্টার মধ্যে মুকুলের গ্রেপ্তার দাবি করেন। তিনি আরো বলেন আমাদের দাবি মানা না হলে, আমরা আবারও মানববন্ধন করবো, আপনার অফিস ঘেরাও করবো।
বিএনপি নেতা-কর্মীরা জেলা প্রশাসকের উদ্দেশ্যে বলে যে, অতি দ্রুত অবিলম্বে আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের কে দেওয়ার টেন্ডার বাতিল করুন, টাকার বিনিময়ে দেওয়া এ সকল টেন্ডার রাজশাহী বাসী মেনে নিবে না, তারা জেলা প্রশাসক, এডিসি (রেভিনিউ) কে উদ্দেশ্য করে বলেন, বালু মহলের ইজারা টেন্ডার বাতিল করে পুনরায় টেন্ডার দেওয়ার জন্য আহবান জানাচ্ছি। রাজপাড়া থানার বিএনপি'র নেতা জেলা প্রশাসকের কাছে জানতে চাই, খুনি হাসিনার দোসর ও এজাহার ভুক্ত আসামী মুকুলের সম্পর্কে তথ্য দেওয়ার পরেও কিভাবে তারা এই টেন্ডার পায়। একই সাথে ৪টি বালু টেন্ডারের মধ্যে ২টি কিভাবে ছাড় পেল, আর ২টি কেন বন্ধ থাকলো, তাও জানতে চাই, আরো জানতে চাই ৪ টাকা সেপ্টির বালু কিভাবে ১২ টাকা সেপ্টির বিক্রয় হচ্ছে, এ বিষয়ে কি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন। মানববন্ধনের মধ্যবর্তী সময়ে জেলা প্রশাসক নেতাকর্মীদের সাথে বসে আলোচনা করার প্রস্তাব দিলে, আজকের মত মানববন্ধনের সমাপ্তি ঘোষনা করা হয়।
মোঃ সোহেল রানা :
১৮ মে, ২০২৫, 4:57 PM

রাজশাহীতে সাবেক মেয়র এএইচএম খাইরুজ্জামান লিটন এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক মোখলেসুর রহমান মুকুলকে বালির ঘাট ইজারা দেওয়ার প্রতিবাদে রাজশাহী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে, রাজশাহী জেলা বিএনপির নেতাকর্মীরা মানববন্ধন করেন। আজ ১৮ মে ২০২৫ইং রবিবার বেলা ১১ ঘটিকায় বিএনপি বিভিন্ন নেতাকর্মীরা সহ সর্বস্তরের জনগণ মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করে। বিভিন্ন গণমাধ্যম সাংবাদিকের উপস্থিততে রাজশাহী জেলা বিএনপি নেতা-কর্মীরা মানববন্ধন করেন।
তারা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্দেশ্যে বলেন খুনি হাসিনার দোসরা এখনো সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে বসে আছেন, অতিসত্বর তাদেরকে পদ থেকে অপসারক করুন। তারা আরো বলেন, মোখলেসুর রহমান মুকুল একাধিক এজাহার ভুক্ত মামলার আসামী, কিভাবে সে এমন গুরুত্বপূর্ণ বালির ঘাটের ইজারা টেন্ডার পাই, জেলা প্রশাসকের কাছে তাদের দাবি পূর্বের ইজারা টেন্ডার বাতিল করে, নতুন ভাবে আবার টেন্ডার দিতে হবে। তা না হলে, ২৪ ঘন্টার মধ্যে নতুন আল্টিমেটাম দেওয়া হবে। রাজশাহী মহানগর যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক আনোয়ারুল ইসলাম, জেলা প্রশাসকের উদ্দেশ্যে বক্তব্যে বলেন একজন এজাহার আসামি কিভাবে আপনার অফিসে যাতায়াত করে, কেন তাকে গেপ্তার করা হয় না, তিনি ২৪ ঘন্টার মধ্যে মুকুলের গ্রেপ্তার দাবি করেন। তিনি আরো বলেন আমাদের দাবি মানা না হলে, আমরা আবারও মানববন্ধন করবো, আপনার অফিস ঘেরাও করবো।
বিএনপি নেতা-কর্মীরা জেলা প্রশাসকের উদ্দেশ্যে বলে যে, অতি দ্রুত অবিলম্বে আওয়ামী লীগ নেতা কর্মীদের কে দেওয়ার টেন্ডার বাতিল করুন, টাকার বিনিময়ে দেওয়া এ সকল টেন্ডার রাজশাহী বাসী মেনে নিবে না, তারা জেলা প্রশাসক, এডিসি (রেভিনিউ) কে উদ্দেশ্য করে বলেন, বালু মহলের ইজারা টেন্ডার বাতিল করে পুনরায় টেন্ডার দেওয়ার জন্য আহবান জানাচ্ছি। রাজপাড়া থানার বিএনপি'র নেতা জেলা প্রশাসকের কাছে জানতে চাই, খুনি হাসিনার দোসর ও এজাহার ভুক্ত আসামী মুকুলের সম্পর্কে তথ্য দেওয়ার পরেও কিভাবে তারা এই টেন্ডার পায়। একই সাথে ৪টি বালু টেন্ডারের মধ্যে ২টি কিভাবে ছাড় পেল, আর ২টি কেন বন্ধ থাকলো, তাও জানতে চাই, আরো জানতে চাই ৪ টাকা সেপ্টির বালু কিভাবে ১২ টাকা সেপ্টির বিক্রয় হচ্ছে, এ বিষয়ে কি ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন। মানববন্ধনের মধ্যবর্তী সময়ে জেলা প্রশাসক নেতাকর্মীদের সাথে বসে আলোচনা করার প্রস্তাব দিলে, আজকের মত মানববন্ধনের সমাপ্তি ঘোষনা করা হয়।