ঢাকা ১০ অক্টোবর, ২০২৫
শিরোনামঃ
নেত্রকোনায় মুদি দোকানিকে গলা কেটে হত্যা শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা বেসরকারি টিভি চ্যানেলসমূহের আচরণবিধি জনসম্মুখে প্রকাশ করতে তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রী সহ ৩ সম্পাদকের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা সাংবাদিককে আইনজীবীর হুমকি, ভূমিদস্যু-জালিয়াত চক্রের দৌরাত্ম্য শেষ কোথায় ? ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন শিবপুরে স্টার সিএনজি স্টেশনের নামে মিথ্যা অপপ্রচার এবং চাঁদা দাবি আফগানিস্তানের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ জ্বর হওয়ার সাথে সাথে ডেঙ্গু পরীক্ষার অনুরোধ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সীমান্ত থেকে গাঁজা এনে রাজশাহীতে সরবরাহ: ‘বিবিজান’ চক্রের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার

জুলাই গণহত্যার বিচারে সহায়তার জন্য ‘৩৬শে জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ গ্রন্থটি ট্রাইব্যুনালে প্রদান

#
news image

 জুলাই গণহত্যার বিচারে সহায়তার জন্য ‘৩৬শে জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ গ্রন্থ ও ডকুমেন্ট আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে প্রদান করা হয়েছে।

গ্রন্থটির লেখক সাংবাদিক ও গবেষক মুহাম্মদ নূরে আলম আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদার ও চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলামের কাছে তা হস্তান্তর করেন। এছাড়াও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারিক প্যানেলের অপর দুই সদস্য বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারপতি মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরীসহ ট্রাইব্যুনালের সব প্রসিকিউটর এবং তদন্ত কর্মকর্তার কাছে ‘৩৬শে জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ বইটি ও ডকুমেন্ট প্রদান করা হয়।

গত সোমবার ও মঙ্গলবার ট্রাইব্যুনালে ও ট্রাইব্যুনালের ধানমন্ডিতে অবস্থিত তদন্ত কর্মকর্তার কার্যালয়ে আয়োজনের মধ্যদিয়ে এই বই হস্তান্তর করা হয়। 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর ব্যারিস্টার এস এম মঈনুল করিম, প্রসিকিউটর মো. সাইমুম রেজা তালুকদারসহ অন্য প্রসিকিউটররা। এছাড়াও তদন্ত কর্মকর্তা বদরুল আলম ও সারাবাংলার সাংবাদিক রাশেদ মামুন উপস্থিত ছিলেন।

ট্রাইব্যুনালের সংশ্লিষ্ট সবাই আশাবাদী জুলাই ভিকটিমরা ন্যায় বিচার পাবে। জুলাই গণহত্যার অনেক তথ্য প্রমাণ লিপিবদ্ধ আছে ‘৩৬শে জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ বইটিতে। বইটি গণহত্যার বিচারে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। ‘৩৬ শে জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ গণহত্যার বিচারে ডকুমেন্ট হিসেবে বিবেচিত হবে।

বইটির লেখক সাংবাদিক ও গবেষক মুহাম্মদ নূরে আলম বলেন, এই বই জুলাই ভিকটিম ও গণহত্যার শিকার শহীদদের ন্যায় বিচার পেতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। ‘৩৬শে জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ একটি বাস্তবধর্মী গবেষণামূলক বই। উত্তাল দিনে ছাত্র আন্দোলনের সময় একজন সংবাদকর্মী হিসেবে যা দেখেছি তাই লিখেছি। অনেক অজানা তথ্য রয়েছে বইটিতে। পাঠকরা বইটি পড়ে অনেক কিছুই জানতে পারবেন। 

তিনি বলেন,  জুলাই বিপ্লবে ১৪ জন কুরআনে হাফেজসহ ৭৮ জন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর শহীদ হওয়ার বিস্তারিত বিবরণ রয়েছে বইটিতে। এতে ঘটনাগুলোর সচিত্র প্রতিবেদন এবং শহীদ ও আহতদের পরিসংখ্যান ও বীরত্বগাথা বর্ণনা করা হয়েছে।

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে ছাত্র-জনতার গণআন্দোলন, গণহত্যা, জুলাই বিপ্লবের রক্তাক্ত দিনলিপি, সমন্বয়কদের বয়ানে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের নেপথ্যের ঘটনা, জুলাই শহিদদের বীরত্ব গাথা, আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ কীভাবে ফ্যাসিস্ট হয়ে ওঠে, শেখ হাসিনার পলায়ন ইত্যাদি নানান বিষয় নিয়ে বইটি প্রকাশ করেছে ৩৬শে জুলাই থিঙ্কট্যাঙ্ক গ্রুপ।

নিজস্ব প্রতিবেদক :

১৬ মে, ২০২৫,  1:00 AM

news image

 জুলাই গণহত্যার বিচারে সহায়তার জন্য ‘৩৬শে জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ গ্রন্থ ও ডকুমেন্ট আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে প্রদান করা হয়েছে।

গ্রন্থটির লেখক সাংবাদিক ও গবেষক মুহাম্মদ নূরে আলম আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদার ও চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলামের কাছে তা হস্তান্তর করেন। এছাড়াও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচারিক প্যানেলের অপর দুই সদস্য বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারপতি মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরীসহ ট্রাইব্যুনালের সব প্রসিকিউটর এবং তদন্ত কর্মকর্তার কাছে ‘৩৬শে জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ বইটি ও ডকুমেন্ট প্রদান করা হয়।

গত সোমবার ও মঙ্গলবার ট্রাইব্যুনালে ও ট্রাইব্যুনালের ধানমন্ডিতে অবস্থিত তদন্ত কর্মকর্তার কার্যালয়ে আয়োজনের মধ্যদিয়ে এই বই হস্তান্তর করা হয়। 

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম, প্রসিকিউটর ব্যারিস্টার এস এম মঈনুল করিম, প্রসিকিউটর মো. সাইমুম রেজা তালুকদারসহ অন্য প্রসিকিউটররা। এছাড়াও তদন্ত কর্মকর্তা বদরুল আলম ও সারাবাংলার সাংবাদিক রাশেদ মামুন উপস্থিত ছিলেন।

ট্রাইব্যুনালের সংশ্লিষ্ট সবাই আশাবাদী জুলাই ভিকটিমরা ন্যায় বিচার পাবে। জুলাই গণহত্যার অনেক তথ্য প্রমাণ লিপিবদ্ধ আছে ‘৩৬শে জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ বইটিতে। বইটি গণহত্যার বিচারে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। ‘৩৬ শে জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ গণহত্যার বিচারে ডকুমেন্ট হিসেবে বিবেচিত হবে।

বইটির লেখক সাংবাদিক ও গবেষক মুহাম্মদ নূরে আলম বলেন, এই বই জুলাই ভিকটিম ও গণহত্যার শিকার শহীদদের ন্যায় বিচার পেতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। ‘৩৬শে জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ একটি বাস্তবধর্মী গবেষণামূলক বই। উত্তাল দিনে ছাত্র আন্দোলনের সময় একজন সংবাদকর্মী হিসেবে যা দেখেছি তাই লিখেছি। অনেক অজানা তথ্য রয়েছে বইটিতে। পাঠকরা বইটি পড়ে অনেক কিছুই জানতে পারবেন। 

তিনি বলেন,  জুলাই বিপ্লবে ১৪ জন কুরআনে হাফেজসহ ৭৮ জন মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর শহীদ হওয়ার বিস্তারিত বিবরণ রয়েছে বইটিতে। এতে ঘটনাগুলোর সচিত্র প্রতিবেদন এবং শহীদ ও আহতদের পরিসংখ্যান ও বীরত্বগাথা বর্ণনা করা হয়েছে।

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসে ছাত্র-জনতার গণআন্দোলন, গণহত্যা, জুলাই বিপ্লবের রক্তাক্ত দিনলিপি, সমন্বয়কদের বয়ানে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের নেপথ্যের ঘটনা, জুলাই শহিদদের বীরত্ব গাথা, আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগ কীভাবে ফ্যাসিস্ট হয়ে ওঠে, শেখ হাসিনার পলায়ন ইত্যাদি নানান বিষয় নিয়ে বইটি প্রকাশ করেছে ৩৬শে জুলাই থিঙ্কট্যাঙ্ক গ্রুপ।