ঢাকা ০৩ মে, ২০২৫

বাগেরহাটে ‘লিগ্যাল এইড’র সহায়তায় পাওনা টাকা আদায়

#
news image

জেলায় আজ জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থার ‘লিগ্যাল এইড অফিস’-এর আপোস মীমাংসার মাধ্যমে মিনারা বেগম নামের এক নারীকে তার পাওনা দুই লাখ ৫৭ টাকা তার নিজের আপন ভাই ও ভাগ্নেদের কাছ থেকে আদায় করে দেওয়া হয়েছে। 

আজ শুক্রবার সকাল ১০টায় বাগেরহাট জজ কোর্ট ভবনে অবস্থিত জেলা লিগ্যাল এইড কার্যালয়ে আয়োজিত আপোস মিমাংসার মাধ্যমে জেলার সদর এলাকার ষাটগম্বুজ ইউনিয়ন শ্রীঘাটের মিনারা বেগম-কে তার পাওনা টাকা হস্তান্তর করেন জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার ইব্রাহিম খলিল মুহিম।

জেলা লিগ্যাল এইড কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন থেকে ধার হিসেবে দেওয়া পাওনা টাকা উদ্ধার করতে পারছিলেন না জেলার সদর এলাকার ষাটগম্বুজ ইউনিয়ন শ্রীঘাটের মিনারা বেগম। বিভিন্ন দেন-দরবার বা সালিস করেও পাওনা টাকা উদ্ধার না করতে পেরে মিনারা বেগম গত ১৫ মার্চ  বাগেরহাটে জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থায় আবেদন করেন। এরপর দু’টি আপোস মীমাংসা সভার মাধ্যমে পাওনা ২ লাখ ৫৭ হাজার টাকা বিনা খরচে উদ্ধার করে আজ শুক্রবার মিনারা বেগমের কাছে কাছে হস্তান্তর করেন জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার ইব্রাহিম খলিল মুহিম।

বাগেরহাট প্রতিনিধি :

০২ মে, ২০২৫,  11:20 PM

news image

জেলায় আজ জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থার ‘লিগ্যাল এইড অফিস’-এর আপোস মীমাংসার মাধ্যমে মিনারা বেগম নামের এক নারীকে তার পাওনা দুই লাখ ৫৭ টাকা তার নিজের আপন ভাই ও ভাগ্নেদের কাছ থেকে আদায় করে দেওয়া হয়েছে। 

আজ শুক্রবার সকাল ১০টায় বাগেরহাট জজ কোর্ট ভবনে অবস্থিত জেলা লিগ্যাল এইড কার্যালয়ে আয়োজিত আপোস মিমাংসার মাধ্যমে জেলার সদর এলাকার ষাটগম্বুজ ইউনিয়ন শ্রীঘাটের মিনারা বেগম-কে তার পাওনা টাকা হস্তান্তর করেন জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার ইব্রাহিম খলিল মুহিম।

জেলা লিগ্যাল এইড কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিন থেকে ধার হিসেবে দেওয়া পাওনা টাকা উদ্ধার করতে পারছিলেন না জেলার সদর এলাকার ষাটগম্বুজ ইউনিয়ন শ্রীঘাটের মিনারা বেগম। বিভিন্ন দেন-দরবার বা সালিস করেও পাওনা টাকা উদ্ধার না করতে পেরে মিনারা বেগম গত ১৫ মার্চ  বাগেরহাটে জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থায় আবেদন করেন। এরপর দু’টি আপোস মীমাংসা সভার মাধ্যমে পাওনা ২ লাখ ৫৭ হাজার টাকা বিনা খরচে উদ্ধার করে আজ শুক্রবার মিনারা বেগমের কাছে কাছে হস্তান্তর করেন জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার ইব্রাহিম খলিল মুহিম।