ঢাকা ১৯ এপ্রিল, ২০২৫
শিরোনামঃ
জাফরুর নতুন কমিটি : অডেন সভাপতি ও আকতারুল সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ মিশনগুলোতে জনবল বাড়াবে সরকার : তৌহিদ পার্বত্য উপদেষ্টার সাথে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূতসহ চার বিদেশি প্রতিনিধির সাক্ষাৎ বিডিআর হত্যাকাণ্ডবিষয়ক তথ্য চেয়ে জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের গণবিজ্ঞপ্তি ঢাবিতে বিভিন্ন ভাষার এলিমেন্টারি সার্টিফিকেট কোর্সের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত আগামীকাল কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা শুরু খনিজ চুক্তি নিয়ে আলোচনা করতে ওয়াশিংটন যাচ্ছেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ‘উপযুক্ত টেস্ট উইকেট’ চান সিমন্স সংস্কার ও জুলাই গণহত্যার বিচার ছাড়া জনগণ নির্বাচন মানবে না : গোলাম পরওয়ার সরকারি গাড়িতে পার্কে ঘুরতে যাওয়ার মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে ইউএনও'কে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা

২৪ এপ্রিল থেকে সরকারিভাবে ধান কেনা শুরু হবে : কৃষি উপদেষ্টা

#
news image

কৃষি ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, দেশে খাদ্যে স্বনির্ভরতা অর্জনের জন্য বর্তমান সরকার কৃষক ও কৃষিকে প্রাধান্য দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। কৃষক যেন তাদের উৎপাদিত ধান বিক্রি করে ন্যায্য মূল্য পায় সেজন্য আগামী ২৪ এপ্রিল থেকে সরকারিভাবে ধান কেনা শুরু হবে।

আজ বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৩টায় সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামের পাশে দেখার হাওরের পাড়ে গোবিন্দপুর গ্রামের কৃষক আলী হোসেনের ক্ষেতের পাকা ধান কাটা আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় কৃষকদের দাবির প্রেক্ষিতে কৃষি উপদেষ্টা বলেন, দেখার হাওরের ভেতরে ধান কাটা ও মাড়াই শেষে বাড়িতে নিয়ে আসার জন্য পাকা সড়ক নির্মাণ করা হবে।

এছাড়াও সুবিধাজনক স্থানীয় স্লুইস গেট নির্মাণ ও হাওরের জলাবদ্ধতা নিরসনে ২টি পাওয়ার পাম্প বসানো হবে।

উপদেষ্টা এ সময় জেলার অন্যতম বৃহত্তম হাওরের আগাম বন্যা থেকে করচার হাওরের বোরো ফসল রক্ষায় নির্মিত গজারিয়া রাবারড্যাম এক সপ্তাহের মধ্যে মেরামত করে ব্যবহার উপযুক্ত করার নির্দেশ দেন।

ধানকাটার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার খান মো. রেজা-উন-নবী, সিলেটের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক বিমল চন্দ্র সোম, সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া, পুলিশ সুপার তোফায়েল আহাম্মেদ, সুনামগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোস্তফা ইকবাল আজাদ প্রমুখ।

এর আগে দুপুরে উপদেষ্টা জেলার শান্তিগঞ্জ থানা পরিদর্শন করেন।

উল্লেখ্য, এবার সুনামগঞ্জের ১২টি উপজেলায় ২২ লাখ ৩ হাজার ৫০২ হেক্টর জমিতে বোরা ধান চাষাবাদ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৬৭ হাজার ৫৫০  হেক্টর হাইব্রিড ধান, ১ লাখ ৫৪ হাজার ৯৮২ হেক্টর উচ্চ ফলন শীল (উফসী) ধান, ৯৭০ হেক্টর জমিতে স্থানীয় ধান আবাদ করা হয়েছে। যার সম্ভাব্য উৎপাদন ধরা হয়েছে ১৩ লাখ ৯৬ হাজার ৮০ মেট্রিক টন ধান। যার চালে হবে ৯ লাখ ২১ হাজার ৪১৩ মেট্রিক টন। যার আনুমানিক মূল্য দাঁড়াবে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা।

নিজস্ব প্রতিবেদক :

১১ এপ্রিল, ২০২৫,  12:07 AM

news image

কৃষি ও স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, দেশে খাদ্যে স্বনির্ভরতা অর্জনের জন্য বর্তমান সরকার কৃষক ও কৃষিকে প্রাধান্য দিয়ে কাজ করে যাচ্ছে। কৃষক যেন তাদের উৎপাদিত ধান বিক্রি করে ন্যায্য মূল্য পায় সেজন্য আগামী ২৪ এপ্রিল থেকে সরকারিভাবে ধান কেনা শুরু হবে।

আজ বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) বিকেল সাড়ে ৩টায় সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামের পাশে দেখার হাওরের পাড়ে গোবিন্দপুর গ্রামের কৃষক আলী হোসেনের ক্ষেতের পাকা ধান কাটা আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।

এসময় কৃষকদের দাবির প্রেক্ষিতে কৃষি উপদেষ্টা বলেন, দেখার হাওরের ভেতরে ধান কাটা ও মাড়াই শেষে বাড়িতে নিয়ে আসার জন্য পাকা সড়ক নির্মাণ করা হবে।

এছাড়াও সুবিধাজনক স্থানীয় স্লুইস গেট নির্মাণ ও হাওরের জলাবদ্ধতা নিরসনে ২টি পাওয়ার পাম্প বসানো হবে।

উপদেষ্টা এ সময় জেলার অন্যতম বৃহত্তম হাওরের আগাম বন্যা থেকে করচার হাওরের বোরো ফসল রক্ষায় নির্মিত গজারিয়া রাবারড্যাম এক সপ্তাহের মধ্যে মেরামত করে ব্যবহার উপযুক্ত করার নির্দেশ দেন।

ধানকাটার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার খান মো. রেজা-উন-নবী, সিলেটের কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক বিমল চন্দ্র সোম, সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক ড. মোহাম্মদ ইলিয়াস মিয়া, পুলিশ সুপার তোফায়েল আহাম্মেদ, সুনামগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোস্তফা ইকবাল আজাদ প্রমুখ।

এর আগে দুপুরে উপদেষ্টা জেলার শান্তিগঞ্জ থানা পরিদর্শন করেন।

উল্লেখ্য, এবার সুনামগঞ্জের ১২টি উপজেলায় ২২ লাখ ৩ হাজার ৫০২ হেক্টর জমিতে বোরা ধান চাষাবাদ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৬৭ হাজার ৫৫০  হেক্টর হাইব্রিড ধান, ১ লাখ ৫৪ হাজার ৯৮২ হেক্টর উচ্চ ফলন শীল (উফসী) ধান, ৯৭০ হেক্টর জমিতে স্থানীয় ধান আবাদ করা হয়েছে। যার সম্ভাব্য উৎপাদন ধরা হয়েছে ১৩ লাখ ৯৬ হাজার ৮০ মেট্রিক টন ধান। যার চালে হবে ৯ লাখ ২১ হাজার ৪১৩ মেট্রিক টন। যার আনুমানিক মূল্য দাঁড়াবে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা।