৬ লাখ ৯ হাজার ৫২৮ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়াবে ডিএনসিসি

নিজস্ব প্রতিবেদক :
১৪ মার্চ, ২০২৫, 6:04 AM

৬ লাখ ৯ হাজার ৫২৮ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়াবে ডিএনসিসি
নগরীর ৬ লাখ ৯ হাজার ৫২৮ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)।
ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমরুল কায়েস চৌধুরী আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানে নগর ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান।
'জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন আগামী ১৫ মার্চ শনিবার অনুষ্ঠিত হবে।
ডিএনসিসি আয়োজিত ভিটামিন‘এ’ ক্যাপসুল ক্যাম্পেইন উপলক্ষ্যে সাংবাদিক ওরিয়েন্টেশন ও সংবাদ সম্মেলনে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান বলেন, 'রমজান মাসে সন্তানদের ভিটামিন‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর ক্ষেত্রে যেন কোন অসুবিধায় পড়তে না হয় সে বিষয়ে বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে। যে সব কেন্দ্রে সুযোগ আছে ইফতারের পরেও ক্যাপসুল খাওয়ানোর ব্যবস্থা করা হবে।'
শনিবার যদি কেউ খাওয়াতে না পারে পরের দিনও ব্যবস্থা রাখার জন্য স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা।
প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা জানান, এ কার্যক্রমের মাধ্যমে স্বাস্থ্য বিধি মেনে ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী সব শিশুকে একটি নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল (১ লাখ আইইউ) এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী সব শিশুকে একটি লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল (২ লাখ আইইউ) বিনামূল্যে খাওয়ানো হবে।'
উল্লেখ্য, ডিএনসিসি এলাকায় ৬ মাস থেকে ১১ মাস বয়সের শিশুর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১ হাজার ৪৫৪ জন এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সের শিশুর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ লাখ ৮ হাজার ৭৪ জন।
প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, 'এ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১০টি অঞ্চলের আওতাধীন ৫৪টি ওয়ার্ডে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা হবে। ক্যাম্পেইন সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে কার্যক্রমের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। সার্বিক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে তদারকির জন্য কেন্দ্রীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ে ভিজিলেন্স টিম নিয়োজিত থাকবেন।
ঢাকার উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় মোট কেন্দ্র থাকবে ১ হাজার ৯১০টি। যার মধ্যে স্থায়ী কেন্দ্র ৫৯টি এবং অস্থায়ী কেন্দ্র ১ হাজার ৮৫১টি। এ কাজে মোট স্বাস্থ্য কর্মী, স্বেচ্ছাসেবী থাকবে ৩ হাজার ৮২০ জন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. ইমদাদুল হক, স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মাহমুদা আলী এবং সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাবৃন্দ।
নিজস্ব প্রতিবেদক :
১৪ মার্চ, ২০২৫, 6:04 AM

নগরীর ৬ লাখ ৯ হাজার ৫২৮ শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)।
ডিএনসিসির প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ইমরুল কায়েস চৌধুরী আজ বৃহস্পতিবার বিকেলে গুলশানে নগর ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান।
'জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন আগামী ১৫ মার্চ শনিবার অনুষ্ঠিত হবে।
ডিএনসিসি আয়োজিত ভিটামিন‘এ’ ক্যাপসুল ক্যাম্পেইন উপলক্ষ্যে সাংবাদিক ওরিয়েন্টেশন ও সংবাদ সম্মেলনে ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আবু সাঈদ মো. কামরুজ্জামান বলেন, 'রমজান মাসে সন্তানদের ভিটামিন‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর ক্ষেত্রে যেন কোন অসুবিধায় পড়তে না হয় সে বিষয়ে বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে। যে সব কেন্দ্রে সুযোগ আছে ইফতারের পরেও ক্যাপসুল খাওয়ানোর ব্যবস্থা করা হবে।'
শনিবার যদি কেউ খাওয়াতে না পারে পরের দিনও ব্যবস্থা রাখার জন্য স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তাদের নির্দেশনা দেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা।
প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা জানান, এ কার্যক্রমের মাধ্যমে স্বাস্থ্য বিধি মেনে ৬ থেকে ১১ মাস বয়সী সব শিশুকে একটি নীল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল (১ লাখ আইইউ) এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সী সব শিশুকে একটি লাল রঙের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল (২ লাখ আইইউ) বিনামূল্যে খাওয়ানো হবে।'
উল্লেখ্য, ডিএনসিসি এলাকায় ৬ মাস থেকে ১১ মাস বয়সের শিশুর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১ হাজার ৪৫৪ জন এবং ১২ থেকে ৫৯ মাস বয়সের শিশুর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ লাখ ৮ হাজার ৭৪ জন।
প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বলেন, 'এ কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের ১০টি অঞ্চলের আওতাধীন ৫৪টি ওয়ার্ডে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন পরিচালনা করা হবে। ক্যাম্পেইন সুষ্ঠুভাবে সম্পাদনের লক্ষ্যে কার্যক্রমের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকে ইতোমধ্যে প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। সার্বিক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে তদারকির জন্য কেন্দ্রীয় ও আঞ্চলিক পর্যায়ে ভিজিলেন্স টিম নিয়োজিত থাকবেন।
ঢাকার উত্তর সিটি কর্পোরেশন এলাকায় মোট কেন্দ্র থাকবে ১ হাজার ৯১০টি। যার মধ্যে স্থায়ী কেন্দ্র ৫৯টি এবং অস্থায়ী কেন্দ্র ১ হাজার ৮৫১টি। এ কাজে মোট স্বাস্থ্য কর্মী, স্বেচ্ছাসেবী থাকবে ৩ হাজার ৮২০ জন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির উপপ্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মো. ইমদাদুল হক, স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মাহমুদা আলী এবং সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাবৃন্দ।