ফটিকছড়ি উপজেলা মডেল মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু

কামাল উদ্দীন চৌধুরী, ফটিকছড়িঃ
১৪ মার্চ, ২০২৫, 4:39 AM

ফটিকছড়ি উপজেলা মডেল মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু
অনেক চড়াই- উৎরায়ের পর অবশেষে ফটিকছড়ি উপজেলা মডেল মসজিদের নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে।
১২মার্চ ফটিকছড়ি সদর বিবিরহাটে এ ভিত্তিপ্রস্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মোজাম্মেল হক। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও থানা জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর নাজিম উদ্দীন সিকদার, বিশিষ্ট ব্যাংকার ও ঈদগাহ পরিচালনা কমিটির সেক্রেটারী এইচ এম নিজাম উদ্দীন। ঠিকাদার প্রতিস্টানের মালিক মহসিন হায়দার সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
চট্টগ্রাম জেলার ১২ টি উপজেলা এবং জেলা মডেল মসজিদের নির্মাণ কাজ শেষ হলেও নানা জটিলতায় ফটিকছড়ি উপজেলার মডেল মসজিদ নির্মান করা যায়নি।দীর্ঘদিনের জমি সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা ও জটিলতা নিরসন করে অবশেষে মসজিদের কাজ শুরু করায় ধন্যবাদ জানানো হয় গত এক বছরে এই মসজিদের জন্য সহযোগিতা করা সকল ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে।
আগামী পবিত্র রমজান মাসের আগেই যাতে কাজ শেষ করা যায় এবিষয়ে বিশেষ নজর রাখার কথা দিয়েছেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এবং গনপূর্ত বিভাগের প্রকৌশলীবৃন্দ।
দ্রুত বিভিন্ন জটিলতা নিরসন করে মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু করতে পারায় মহান আল্লাহ তায়ালার শোকরিয়া আদায় ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মোজাম্মেল হককে বিশেষভাবে ধন্যবাদ দেন এলাকাবাসী।
কামাল উদ্দীন চৌধুরী, ফটিকছড়িঃ
১৪ মার্চ, ২০২৫, 4:39 AM

অনেক চড়াই- উৎরায়ের পর অবশেষে ফটিকছড়ি উপজেলা মডেল মসজিদের নির্মাণ কাজের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়েছে।
১২মার্চ ফটিকছড়ি সদর বিবিরহাটে এ ভিত্তিপ্রস্তর অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ফটিকছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মোজাম্মেল হক। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও থানা জামায়াতে ইসলামীর সাবেক আমীর নাজিম উদ্দীন সিকদার, বিশিষ্ট ব্যাংকার ও ঈদগাহ পরিচালনা কমিটির সেক্রেটারী এইচ এম নিজাম উদ্দীন। ঠিকাদার প্রতিস্টানের মালিক মহসিন হায়দার সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
চট্টগ্রাম জেলার ১২ টি উপজেলা এবং জেলা মডেল মসজিদের নির্মাণ কাজ শেষ হলেও নানা জটিলতায় ফটিকছড়ি উপজেলার মডেল মসজিদ নির্মান করা যায়নি।দীর্ঘদিনের জমি সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রতিবন্ধকতা ও জটিলতা নিরসন করে অবশেষে মসজিদের কাজ শুরু করায় ধন্যবাদ জানানো হয় গত এক বছরে এই মসজিদের জন্য সহযোগিতা করা সকল ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে।
আগামী পবিত্র রমজান মাসের আগেই যাতে কাজ শেষ করা যায় এবিষয়ে বিশেষ নজর রাখার কথা দিয়েছেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এবং গনপূর্ত বিভাগের প্রকৌশলীবৃন্দ।
দ্রুত বিভিন্ন জটিলতা নিরসন করে মসজিদের নির্মাণ কাজ শুরু করতে পারায় মহান আল্লাহ তায়ালার শোকরিয়া আদায় ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ মোজাম্মেল হককে বিশেষভাবে ধন্যবাদ দেন এলাকাবাসী।
সম্পর্কিত