ঢাকা ২১ নভেম্বর, ২০২৪
শিরোনামঃ
সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রধান উপদেষ্টার সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা রাষ্ট্রপতির বাংলাদেশ ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে চায় : প্রধান উপদেষ্টা আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) সংশোধন অধ্যাদেশ ২০২৪’এর খসড়া অনুমোদন ইসরাইলি বসতি স্থাপনকারী প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতির সাথে ইসি অনুসন্ধান কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ আজ সন্ধ্যায় কোন ব্যাংক বন্ধ হবে না: ড. সালেহউদ্দিন বিএনপি ক্ষমতায় গেলে জাতীয় সরকার গঠন করে দেশ চালাবে: মির্জা ফখরুল বিচারের সম্মুখীন করতে হাসিনাকে দেশে আনার প্রক্রিয়া চালাবে ঢাকা : দ্য হিন্দুকে ড. ইউনূস গাসিক সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র পলায়নকালে সীমান্ত থেকে গ্রেপ্তার

সংবাদ সম্মেলন করে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা

#
news image

সংবাদ সম্মেলন করে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা
গত দশ বছর ধরে মিথ্যা’ মামলার ঘানি টানছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা
১৭ ফ্রেরুয়ারী-২৪,রাজশাহী থেকে বাবুল ঃ    রাজশাহীর বীর মুক্তিযোদ্ধা গত ১০ বছর ধরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের এক মামলার ঘানি টানছেন। মামলার হাজিরা দিতে দিতে তিনি এখন ক্লান্ত। এই বীর মুক্তিযোদ্ধার দাবি, মামলাটি মিথ্যা। জমি নিয়ে বিরোধ থাকায় শত্রুতা করে একই গ্রামের মাদক কারবারি তাঁকে ফাঁসিয়েছেন। তিনি এ মামলা থেকে মুক্তি চান। এ জন্য তিনি প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এই বীর মুক্তিযোদ্ধার মো. মনজুর রহমান (৭০)। রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার বাসুদেবপুর গ্রামে তাঁর বাড়ি। তিনি বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের গোদাগাড়ী উপজেলা শাখার সাবেক সহকারী কমান্ডার (ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক)। ‘মিথ্যা’ মামলা থেকে মুক্তির আকুতি জানিয়ে গত শনিবার(১৭ ফ্রেরুয়ারী) দুপুরে তিনি রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়ন কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
লিখিত বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা মনজুর রহমান জানান, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে যাবার জন্য ২০১৪ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি তিনি বাসে চড়ে ঢাকা যাচ্ছিলেন। বাসে তার পেছন দিকে বসেছিলেন একই গ্রামের বাসিন্দা রবিউল ইসলাম। তার কাছে একটি বড় ট্রাভেল ব্যাগ ছিল। বাসটি রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় পৌঁছালে সাদাপোশাকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পাঁচজন সদস্য গাড়িটির গতিরোধ করেন। এরপর একজন লুঙ্গি পরিহিত ব্যক্তি গাড়ির ভেতরে ঢোকেন। এই ব্যক্তিটি ছিলেন দালাল। তিনি সরাসরি মনজুর রহমানের সামনে এগিয়ে দাঁড়ান এবং ট্রাভেল ব্যাগ খুলে তন্ন তন্ন করে খোঁজেন। কিন্তুব্যাগে কাগজপত্র ছাড়া কিছুই পাননি। এরপর বাসের পেছন দিকে বসে থাকা রবিউলের ব্যাগ তল্লাশি করলে ফেনসিডিল পাওয়া যায়। এ সময় রবিউলকে গাড়ির ভেতর থেকে নিচে নামানো হয়। পরে ওই দালাল বীর মুক্তিযোদ্ধা মনজুর রহমানকেও বাস থেকে নামিয়ে আনেন। 
বীর মুক্তিযোদ্ধা মনজুর রহমান বলেন, ‘এই ফেনসিডিলের ব্যাপারে আমি কিছুই জানতাম না। কিন্তু রবিউলের সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধ থাকার কারণে সে আমাকেও ফাঁসিয়ে দেয় বলে, ওই ফেনসিডিলের সঙ্গে নাকি আমারও মালিকানা আছে। আমি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের লোকদের বলি- আমি একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা। দেশকে ভালবেসে জীবন বাজি রেখে অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করে দেশকে স্বাধীন করেছি। সেই দেশের ক্ষতি করতে আমি এই অবৈধ ব্যবসা করতে পারি না। আমি তাদেরকে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কেন্দ্রীয় কমান্ডের প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বাক্ষরিত সনদপত্রের ফটোকপি দেখাই। একজন উপ-পরিদর্শক পদের 

জেলা প্রতিনিধি

১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪,  7:21 PM

news image

সংবাদ সম্মেলন করে প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা
গত দশ বছর ধরে মিথ্যা’ মামলার ঘানি টানছেন বীর মুক্তিযোদ্ধা
১৭ ফ্রেরুয়ারী-২৪,রাজশাহী থেকে বাবুল ঃ    রাজশাহীর বীর মুক্তিযোদ্ধা গত ১০ বছর ধরে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের এক মামলার ঘানি টানছেন। মামলার হাজিরা দিতে দিতে তিনি এখন ক্লান্ত। এই বীর মুক্তিযোদ্ধার দাবি, মামলাটি মিথ্যা। জমি নিয়ে বিরোধ থাকায় শত্রুতা করে একই গ্রামের মাদক কারবারি তাঁকে ফাঁসিয়েছেন। তিনি এ মামলা থেকে মুক্তি চান। এ জন্য তিনি প্রধানমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এই বীর মুক্তিযোদ্ধার মো. মনজুর রহমান (৭০)। রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলার বাসুদেবপুর গ্রামে তাঁর বাড়ি। তিনি বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদের গোদাগাড়ী উপজেলা শাখার সাবেক সহকারী কমান্ডার (ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক)। ‘মিথ্যা’ মামলা থেকে মুক্তির আকুতি জানিয়ে গত শনিবার(১৭ ফ্রেরুয়ারী) দুপুরে তিনি রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়ন কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেছেন।
লিখিত বক্তব্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা মনজুর রহমান জানান, মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ে যাবার জন্য ২০১৪ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি তিনি বাসে চড়ে ঢাকা যাচ্ছিলেন। বাসে তার পেছন দিকে বসেছিলেন একই গ্রামের বাসিন্দা রবিউল ইসলাম। তার কাছে একটি বড় ট্রাভেল ব্যাগ ছিল। বাসটি রাজশাহী বিশ^বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় পৌঁছালে সাদাপোশাকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পাঁচজন সদস্য গাড়িটির গতিরোধ করেন। এরপর একজন লুঙ্গি পরিহিত ব্যক্তি গাড়ির ভেতরে ঢোকেন। এই ব্যক্তিটি ছিলেন দালাল। তিনি সরাসরি মনজুর রহমানের সামনে এগিয়ে দাঁড়ান এবং ট্রাভেল ব্যাগ খুলে তন্ন তন্ন করে খোঁজেন। কিন্তুব্যাগে কাগজপত্র ছাড়া কিছুই পাননি। এরপর বাসের পেছন দিকে বসে থাকা রবিউলের ব্যাগ তল্লাশি করলে ফেনসিডিল পাওয়া যায়। এ সময় রবিউলকে গাড়ির ভেতর থেকে নিচে নামানো হয়। পরে ওই দালাল বীর মুক্তিযোদ্ধা মনজুর রহমানকেও বাস থেকে নামিয়ে আনেন। 
বীর মুক্তিযোদ্ধা মনজুর রহমান বলেন, ‘এই ফেনসিডিলের ব্যাপারে আমি কিছুই জানতাম না। কিন্তু রবিউলের সঙ্গে জমি নিয়ে বিরোধ থাকার কারণে সে আমাকেও ফাঁসিয়ে দেয় বলে, ওই ফেনসিডিলের সঙ্গে নাকি আমারও মালিকানা আছে। আমি মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের লোকদের বলি- আমি একজন প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা। দেশকে ভালবেসে জীবন বাজি রেখে অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করে দেশকে স্বাধীন করেছি। সেই দেশের ক্ষতি করতে আমি এই অবৈধ ব্যবসা করতে পারি না। আমি তাদেরকে মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কেন্দ্রীয় কমান্ডের প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বাক্ষরিত সনদপত্রের ফটোকপি দেখাই। একজন উপ-পরিদর্শক পদের 

সম্পর্কিত