ঢাকা ২১ নভেম্বর, ২০২৪
শিরোনামঃ
স্থলবন্দরগুলোর ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত মন্ত্রী-সংসদ সদস্যদের তদবিরের সোলস ছাড়লেন নাসিম আলী খান সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রধান উপদেষ্টার সশস্ত্র বাহিনীর বীর শহিদদের প্রতি শ্রদ্ধা রাষ্ট্রপতির বাংলাদেশ ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে চায় : প্রধান উপদেষ্টা আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইব্যুনাল) সংশোধন অধ্যাদেশ ২০২৪’এর খসড়া অনুমোদন ইসরাইলি বসতি স্থাপনকারী প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতির সাথে ইসি অনুসন্ধান কমিটির সৌজন্য সাক্ষাৎ আজ সন্ধ্যায় কোন ব্যাংক বন্ধ হবে না: ড. সালেহউদ্দিন বিএনপি ক্ষমতায় গেলে জাতীয় সরকার গঠন করে দেশ চালাবে: মির্জা ফখরুল

খানবাহাদুর আহছানউল্লা (র.) এর ১৫০তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে শিশু-কিশোর চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা

#
news image

ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ ও শিক্ষা সংস্কারক হজরত খানবাহাদুর আহছানউল্লা (র.)-এঁর ১৫০তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টরের আয়োজনে মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে শিশু-কিশোর চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকালে বাংলাদেশ শিশু একাডেমি’র রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই অডিটোরিামে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। আগামী প্রজন্মকে খানবাহাদুর আহছানউল্লা (র.)-এঁর আদর্শ, মানবতার কল্যাণ, সমাজ কল্যাণ, এবং শিশু-কিশোর ও তরুণদেরকে নৈতিক প্রজন্ম হিসেবে গোড়ে তোলার লক্ষে এই চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।

 

ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. কাজী শরিফুল আলমের সভাপতিত্বে উক্ত চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ শিশু একাডেমি’র মহাপরিচালক ও ছড়াকার আনজির লিটন। এসময় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য ও ওয়াশ সেক্টরের পরিচালক ইকবাল মাসুদ। ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টরের সহকারী পরিচালক (মেডিকেল সার্ভিসেস) ডাঃ নায়লা পারভীনের সঞ্চালনায় চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার বিচারক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ শিশু একাডেমির চিত্রকলা প্রশিক্ষক জাহিদুর রহমান সুমন, অনিক সাহা সুমিত এবং ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টরের ইয়ুথ ফোরাম ফর হেলথ এন্ড ওয়েলবিয়িং-এর সমন্বয়কারী মারজানা মুনতাহা।

 

এসময় বক্তারা বলেন, মুসলিম শিক্ষার প্রতিবন্ধকতা ও অনাগ্রহ দূরীকরণে এবং অগ্রগতি সাধনের অনুকূলে উচ্চ পর্যায়ে নীতি নির্ধারণে খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (র.) এঁর ভূমিকা ছিল অগ্রগণ্য। খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা এর প্রচেষ্টায় প্রথমে অনার্স ও এম.এ পরীক্ষার খাতায় নামের পরিবর্তে ক্রমিক নং (রোল নং) লেখার রীতি প্রবর্তিত হয়।

 

চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা দুই গ্রুপে অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে ‘ক’ গ্রুপে ৪র্থ থেকে ৬ষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের বিষয় ছিলো ‘নিরাপদ সড়ক, নিরাপদ আমি’ এবং ‘খ’ গ্রুপে ৭ম শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণী পর্যন্ত, যাদের বিষয় ছিলো ‘মানবতার সেবায় তারুণ্য’। প্রতিযোগিতায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।

নিজস্ব প্রতিবেদক

২০ ডিসেম্বর, ২০২৩,  6:52 PM

news image

ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রখ্যাত শিক্ষাবিদ ও শিক্ষা সংস্কারক হজরত খানবাহাদুর আহছানউল্লা (র.)-এঁর ১৫০তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টরের আয়োজনে মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে শিশু-কিশোর চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৯ ডিসেম্বর) বিকালে বাংলাদেশ শিশু একাডেমি’র রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই অডিটোরিামে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়। আগামী প্রজন্মকে খানবাহাদুর আহছানউল্লা (র.)-এঁর আদর্শ, মানবতার কল্যাণ, সমাজ কল্যাণ, এবং শিশু-কিশোর ও তরুণদেরকে নৈতিক প্রজন্ম হিসেবে গোড়ে তোলার লক্ষে এই চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।

 

ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. কাজী শরিফুল আলমের সভাপতিত্বে উক্ত চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ শিশু একাডেমি’র মহাপরিচালক ও ছড়াকার আনজির লিটন। এসময় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য ও ওয়াশ সেক্টরের পরিচালক ইকবাল মাসুদ। ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টরের সহকারী পরিচালক (মেডিকেল সার্ভিসেস) ডাঃ নায়লা পারভীনের সঞ্চালনায় চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার বিচারক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ শিশু একাডেমির চিত্রকলা প্রশিক্ষক জাহিদুর রহমান সুমন, অনিক সাহা সুমিত এবং ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টরের ইয়ুথ ফোরাম ফর হেলথ এন্ড ওয়েলবিয়িং-এর সমন্বয়কারী মারজানা মুনতাহা।

 

এসময় বক্তারা বলেন, মুসলিম শিক্ষার প্রতিবন্ধকতা ও অনাগ্রহ দূরীকরণে এবং অগ্রগতি সাধনের অনুকূলে উচ্চ পর্যায়ে নীতি নির্ধারণে খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (র.) এঁর ভূমিকা ছিল অগ্রগণ্য। খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা এর প্রচেষ্টায় প্রথমে অনার্স ও এম.এ পরীক্ষার খাতায় নামের পরিবর্তে ক্রমিক নং (রোল নং) লেখার রীতি প্রবর্তিত হয়।

 

চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা দুই গ্রুপে অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে ‘ক’ গ্রুপে ৪র্থ থেকে ৬ষ্ঠ শ্রেণী পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের বিষয় ছিলো ‘নিরাপদ সড়ক, নিরাপদ আমি’ এবং ‘খ’ গ্রুপে ৭ম শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণী পর্যন্ত, যাদের বিষয় ছিলো ‘মানবতার সেবায় তারুণ্য’। প্রতিযোগিতায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।