ঢাকা ১০ অক্টোবর, ২০২৫
শিরোনামঃ
নেত্রকোনায় মুদি দোকানিকে গলা কেটে হত্যা শ্রমবাজার সম্প্রসারণে ভিসা জটিলতা দূর করার নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা বেসরকারি টিভি চ্যানেলসমূহের আচরণবিধি জনসম্মুখে প্রকাশ করতে তথ্য উপদেষ্টার আহ্বান আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রী সহ ৩ সম্পাদকের বিরুদ্ধে মানহানির মামলা সাংবাদিককে আইনজীবীর হুমকি, ভূমিদস্যু-জালিয়াত চক্রের দৌরাত্ম্য শেষ কোথায় ? ইসলামী ব্যাংকে অবৈধ নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের বহিষ্কারের দাবিতে মানববন্ধন শিবপুরে স্টার সিএনজি স্টেশনের নামে মিথ্যা অপপ্রচার এবং চাঁদা দাবি আফগানিস্তানের বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ জ্বর হওয়ার সাথে সাথে ডেঙ্গু পরীক্ষার অনুরোধ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সীমান্ত থেকে গাঁজা এনে রাজশাহীতে সরবরাহ: ‘বিবিজান’ চক্রের ৩ সদস্য গ্রেপ্তার

১৬ বছরের গুম খুনের কারণে হাসিনার পলায়ন

#
news image

জাতীয়তাবাদী শ্রমিকদলের কেন্দ্রীয় নেতারা বলেছেন, ১৬ বছরের গুম, খুন ও হত্যার কারণে ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন।

তারা বলেন, দেশি-বিদেশি চক্রান্ত তথা ভারতের সহায়তায় ফ্যাসিস্ট হাসিনা ক্ষমতায় এসেছিলেন। তাদের দু:শাসন থেকে দেশের মানুষকে মুক্ত করতে আপোষহীন তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া 'দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও' আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন।

সোমবার দুপুরে ভোলা জেলা বিএনপি অফিস চত্বরে জুলাই-আগস্ট ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অভ্যুত্থানে শহিদ শ্রমিক দল নেতাকর্মীর পরিবারের সদস্যদের সাথে সাক্ষাত ও আলোচনা সভায় কেন্দ্রীয় শ্রমিক দলের নেতৃবৃন্দ এ কথা বলেন।

বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় কেন্দ্রীয় শ্রমিক দলের প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট শামছুর রহমান শিমুল বিশ্বাসের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

বক্তারা বলেন, খালেদা জিয়া কারো রক্ত চক্ষুর কাছে মাথা নত করেন নাই, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও কারো কাছে মাথা নত করেননি। তিনি দেশের সকল রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজসহ সকলকে ঐক্যবদ্ধ করে জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।

বিএনপি খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে ২০০৮ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত চলেছিল। সেই আন্দোলন থামিয়ে দিতে বেগম খালেদা জিয়াকে বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়। তার ছোট ছেলেকে হত্যা করা হয়, বড় ছেলেকে বিদেশে পাঠিয়েও যখন আন্দোলন দমাতে পারছিল না তখন একটি মিথ্যা মামলা দিয়ে খালেদা জিয়াকে ফ্যাসিস্ট হাসিনা কারাগারে পাঠিয়েছিলেন।

ভোলা জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি শহিদুল আলম মানিকের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলহাজ্ব গোলাম নবী আলমগীর। প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় শ্রমিক দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. মঞ্জুরুল ইসলাম। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রাইসুল আলম, ঢাকা মহানগর শ্রমিক দলের সদস্য সচিব মো. কামরুজ্জামান প্রমুখ।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ভোলা জেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহম্মেদ।

ভোলা প্রতিনিধি :

১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫,  4:15 AM

news image

জাতীয়তাবাদী শ্রমিকদলের কেন্দ্রীয় নেতারা বলেছেন, ১৬ বছরের গুম, খুন ও হত্যার কারণে ফ্যাসিস্ট হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন।

তারা বলেন, দেশি-বিদেশি চক্রান্ত তথা ভারতের সহায়তায় ফ্যাসিস্ট হাসিনা ক্ষমতায় এসেছিলেন। তাদের দু:শাসন থেকে দেশের মানুষকে মুক্ত করতে আপোষহীন তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া 'দেশ বাঁচাও, মানুষ বাঁচাও' আন্দোলনের ডাক দিয়েছিলেন।

সোমবার দুপুরে ভোলা জেলা বিএনপি অফিস চত্বরে জুলাই-আগস্ট ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অভ্যুত্থানে শহিদ শ্রমিক দল নেতাকর্মীর পরিবারের সদস্যদের সাথে সাক্ষাত ও আলোচনা সভায় কেন্দ্রীয় শ্রমিক দলের নেতৃবৃন্দ এ কথা বলেন।

বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশনায় কেন্দ্রীয় শ্রমিক দলের প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট শামছুর রহমান শিমুল বিশ্বাসের সার্বিক তত্ত্বাবধানে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

বক্তারা বলেন, খালেদা জিয়া কারো রক্ত চক্ষুর কাছে মাথা নত করেন নাই, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও কারো কাছে মাথা নত করেননি। তিনি দেশের সকল রাজনৈতিক দল, সুশীল সমাজসহ সকলকে ঐক্যবদ্ধ করে জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।

বিএনপি খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে ২০০৮ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত চলেছিল। সেই আন্দোলন থামিয়ে দিতে বেগম খালেদা জিয়াকে বাড়ি থেকে উচ্ছেদ করা হয়। তার ছোট ছেলেকে হত্যা করা হয়, বড় ছেলেকে বিদেশে পাঠিয়েও যখন আন্দোলন দমাতে পারছিল না তখন একটি মিথ্যা মামলা দিয়ে খালেদা জিয়াকে ফ্যাসিস্ট হাসিনা কারাগারে পাঠিয়েছিলেন।

ভোলা জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি শহিদুল আলম মানিকের সভাপতিত্বে এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আলহাজ্ব গোলাম নবী আলমগীর। প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় শ্রমিক দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মো. মঞ্জুরুল ইসলাম। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব রাইসুল আলম, ঢাকা মহানগর শ্রমিক দলের সদস্য সচিব মো. কামরুজ্জামান প্রমুখ।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ভোলা জেলা শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহম্মেদ।