শেরপুরের মিষ্টি আলু চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
শেরপুর প্রতিনিধি :
২৫ জানুয়ারি, ২০২৫, 3:16 AM
শেরপুরের মিষ্টি আলু চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
জেলায় অধিক ফলন ও লাভ বেশি হওয়ায় কৃষকদের মধ্যে মিষ্টি আলু চাষে আগ্রহ বাড়ছে। চলতি বছর জেলার পাঁচ উপজেলায় ২১২ হেক্টর জমিতে মিষ্টি আলুর চাষ হয়েছে।
এদিকে, চাষে অল্প খরচ, সেচ ও রাসায়নিক সার কম প্রয়োজন হওয়ায় উচ্চফলনশীল জাপানি কোকেই-১৪ জাতের মিষ্টি আলু চাষে ঝুঁকছেন জেলার কৃষকরা।
শেরপুর সদর উপজেলার বলাইয়েরচর ইউনিয়নের জঙ্গলদি গ্রামের কৃষক কমেদ আলী (৫০) জানান, গতবছর দুইবিঘা জমিতে চাষ করেছিলেন জাপানি জাতের মিষ্টি আলু কোকেই-১৪। ফলন ভালো হওয়ায় অন্তত ৬০ হাজার টাকার আলু বিক্রি করেন। তাই এবছর তিনি ৩ বিঘায় মিষ্টি আলু চাষ করে লাখ টাকার আলু বিক্রির আশা করছেন।
সদর উপজেলার লছমনপুর ইউনিয়নের ছোট ঝাউয়ের চরের কৃষক হাসমত আলী (৪৮) জানান, মিষ্টি আলু চাষে বিঘাপ্রতি খরচ হয় ২০ হাজার টাকা থেকে ২৫ হাজার টাকা। সব খরচ বাদ দিয়ে প্রতি বিঘায় লাভ হয় ২৫ হাজার টাকা থেকে ৩০ হাজার টাকা। অল্প খরচে অধিক লাভ হওয়ায় কৃষকরাও মিষ্টি আলু চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।
সদর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, পাশাপাশি জেলায় কৃষি বিভাগ মিষ্টি আলু চাষীদের নানা ধরনের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
জেলায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-উপরিচালক মো. হুমায়ুন কবীর জানান, দেশে ও বিদেশে মিষ্টি আলুর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও মিষ্টি আলু রফতানি করা সম্ভব।
শেরপুর প্রতিনিধি :
২৫ জানুয়ারি, ২০২৫, 3:16 AM
জেলায় অধিক ফলন ও লাভ বেশি হওয়ায় কৃষকদের মধ্যে মিষ্টি আলু চাষে আগ্রহ বাড়ছে। চলতি বছর জেলার পাঁচ উপজেলায় ২১২ হেক্টর জমিতে মিষ্টি আলুর চাষ হয়েছে।
এদিকে, চাষে অল্প খরচ, সেচ ও রাসায়নিক সার কম প্রয়োজন হওয়ায় উচ্চফলনশীল জাপানি কোকেই-১৪ জাতের মিষ্টি আলু চাষে ঝুঁকছেন জেলার কৃষকরা।
শেরপুর সদর উপজেলার বলাইয়েরচর ইউনিয়নের জঙ্গলদি গ্রামের কৃষক কমেদ আলী (৫০) জানান, গতবছর দুইবিঘা জমিতে চাষ করেছিলেন জাপানি জাতের মিষ্টি আলু কোকেই-১৪। ফলন ভালো হওয়ায় অন্তত ৬০ হাজার টাকার আলু বিক্রি করেন। তাই এবছর তিনি ৩ বিঘায় মিষ্টি আলু চাষ করে লাখ টাকার আলু বিক্রির আশা করছেন।
সদর উপজেলার লছমনপুর ইউনিয়নের ছোট ঝাউয়ের চরের কৃষক হাসমত আলী (৪৮) জানান, মিষ্টি আলু চাষে বিঘাপ্রতি খরচ হয় ২০ হাজার টাকা থেকে ২৫ হাজার টাকা। সব খরচ বাদ দিয়ে প্রতি বিঘায় লাভ হয় ২৫ হাজার টাকা থেকে ৩০ হাজার টাকা। অল্প খরচে অধিক লাভ হওয়ায় কৃষকরাও মিষ্টি আলু চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।
সদর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. আনোয়ার হোসেন বলেন, পাশাপাশি জেলায় কৃষি বিভাগ মিষ্টি আলু চাষীদের নানা ধরনের পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
জেলায় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের অতিরিক্ত উপ-উপরিচালক মো. হুমায়ুন কবীর জানান, দেশে ও বিদেশে মিষ্টি আলুর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। দেশের চাহিদা মিটিয়ে বিদেশেও মিষ্টি আলু রফতানি করা সম্ভব।