ঢাকা ২১ অক্টোবর, ২০২৫
শিরোনামঃ
বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের আদর্শ নিয়ে সবাইকে নিয়ে এগিয়ে যেতে চাই : মির্জা ফখরুল বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত বিনিয়োগ আকর্ষণে দক্ষিণ কোরিয়া সফরে বিডা চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ব পরিসংখ্যান দিবস উদযাপিত গাজায় ১৫৩ টন বোমা ফেলেছে ইসরাইল অবিশ্বাস্য হারে বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিল বাংলাদেশ সালমান শাহের অপমৃত্যু মামলাটি হত্যা মামলা হিসেবে এজহার গ্রহণের নির্দেশ ডেঙ্গু আক্রান্ত ৪ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৯৪২ নোয়াখালীতে রেকর্ডকৃত সম্পত্তি আত্মসাতের অভিযোগে ৪ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা পিরোজপুরে আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে পাঁচটি দোকান

উখিয়া চাঞ্চল্যকর খুন ও ডাকাতি কাণ্ডে জড়িত কুখ্যাত ডাকাত শরিফ গ্রেফতার

#
news image

কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার জালিয়াপালং ইউনিয়নের নিদানিয়ায় সংঘটিত চাঞ্চল্যকর খুন ও সশস্ত্র ডাকাতি মামলার মূলহোতা কুখ্যাত ডাকাত আহমদ শরিফ ও তার সহযোগী রেজাউল করিমকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-১৫। অভিযানে উদ্ধার হয়েছে দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ।

গত ২৩ জুন রাতে মৃত নুরুল আমিন ও হাছান আলীর বাড়িতে সংঘবদ্ধ একদল মুখোশধারী সশস্ত্র ডাকাত দল হামলা চালায়। রাত আনুমানিক ৮টায় আহমদ শরিফের নেতৃত্বে ৭/৮ জন ডাকাত অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, দা, ছুরি ও শাবল নিয়ে বাড়িতে প্রবেশ করে পরিবারের সদস্যদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে। ঘরে থাকা ৯৫ হাজার টাকা, স্বর্ণালংকার ও একটি স্মার্টফোন লুট করে ডাকাতরা।

চিৎকার শুনে নুরুল আমিন ও তার ভাই হাছান আলী ডাকাতদের বাধা দিলে শরিফ তার চিহ্নিত শত্রু নুরুল আমিনকে বগলের নিচে গুলি করে। আহত অবস্থায় তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নিহতের স্ত্রী ও অন্যান্য স্বজনেরা ডাকাতদের চিনে ফেলায় ডাকাত শরিফের বিরুদ্ধেই দায়ের হয় খুনসহ ডাকাতির মামলা (ধারা ৩৯৬)।

ঘটনার পরপরই র‍্যাব-১৫ এর একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এবং গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। দীর্ঘ অনুসন্ধান ও নজরদারির পর র‍্যাব-১৫ গতকাল রাতে উখিয়া থানা পুলিশের সহায়তায় অভিযান চালিয়ে জালিয়াপালংয়ের পূর্ব নুরার ডেইলে প্রধান আসামি আহমদ শরিফ ও রত্নাপালংয়ের রেজাউল করিমকে গ্রেফতার করে।

এসময় তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়'৪টি দেশীয় তৈরি আগ্নেয়াস্ত্র'১ রাউন্ড তাজা গুলি '১টি খালি কার্তুজ

গ্রেফতারকৃতরা হলেন আহমদ শরিফ ওরফে শরিফ্যা ডাকাত (প্রধান আসামি) পিতা- ওমর মিয়া, মাতা- রাশেদা খাতুন, সাং- পূর্ব নুরার ডেইল, জালিয়াপালং, উখিয়া। রেজাউল করিম ওরফে বাবুল

পিতা- ছৈয়দ আলম, মাতা- মমতাজা বেগম, সাং- পশ্চিম রত্না, রত্নাপালং, উখিয়া।

র‍্যাব-১৫ জানায়, এই চাঞ্চল্যকর ঘটনার সঙ্গে জড়িত বাকি ডাকাতদের গ্রেফতার এবং লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত থাকবে।

র‍্যাবের প্রতিশ্রুতি, “চল যাই যুদ্ধে, অপরাধীদের বিরুদ্ধে”এ লক্ষ্যেই চলবে অভিযান।

অস্ত্রধারী, মাদককারবারী, অপহরণকারী কিংবা ডাকাত,যেই হোক না কেন, আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছে র‍্যাব। এ বিষয়ে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে।

উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি :

০৩ জুলাই, ২০২৫,  11:03 PM

news image

কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার জালিয়াপালং ইউনিয়নের নিদানিয়ায় সংঘটিত চাঞ্চল্যকর খুন ও সশস্ত্র ডাকাতি মামলার মূলহোতা কুখ্যাত ডাকাত আহমদ শরিফ ও তার সহযোগী রেজাউল করিমকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-১৫। অভিযানে উদ্ধার হয়েছে দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র ও গোলাবারুদ।

গত ২৩ জুন রাতে মৃত নুরুল আমিন ও হাছান আলীর বাড়িতে সংঘবদ্ধ একদল মুখোশধারী সশস্ত্র ডাকাত দল হামলা চালায়। রাত আনুমানিক ৮টায় আহমদ শরিফের নেতৃত্বে ৭/৮ জন ডাকাত অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র, দা, ছুরি ও শাবল নিয়ে বাড়িতে প্রবেশ করে পরিবারের সদস্যদের অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে। ঘরে থাকা ৯৫ হাজার টাকা, স্বর্ণালংকার ও একটি স্মার্টফোন লুট করে ডাকাতরা।

চিৎকার শুনে নুরুল আমিন ও তার ভাই হাছান আলী ডাকাতদের বাধা দিলে শরিফ তার চিহ্নিত শত্রু নুরুল আমিনকে বগলের নিচে গুলি করে। আহত অবস্থায় তাকে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নিহতের স্ত্রী ও অন্যান্য স্বজনেরা ডাকাতদের চিনে ফেলায় ডাকাত শরিফের বিরুদ্ধেই দায়ের হয় খুনসহ ডাকাতির মামলা (ধারা ৩৯৬)।

ঘটনার পরপরই র‍্যাব-১৫ এর একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এবং গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ায়। দীর্ঘ অনুসন্ধান ও নজরদারির পর র‍্যাব-১৫ গতকাল রাতে উখিয়া থানা পুলিশের সহায়তায় অভিযান চালিয়ে জালিয়াপালংয়ের পূর্ব নুরার ডেইলে প্রধান আসামি আহমদ শরিফ ও রত্নাপালংয়ের রেজাউল করিমকে গ্রেফতার করে।

এসময় তাদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়'৪টি দেশীয় তৈরি আগ্নেয়াস্ত্র'১ রাউন্ড তাজা গুলি '১টি খালি কার্তুজ

গ্রেফতারকৃতরা হলেন আহমদ শরিফ ওরফে শরিফ্যা ডাকাত (প্রধান আসামি) পিতা- ওমর মিয়া, মাতা- রাশেদা খাতুন, সাং- পূর্ব নুরার ডেইল, জালিয়াপালং, উখিয়া। রেজাউল করিম ওরফে বাবুল

পিতা- ছৈয়দ আলম, মাতা- মমতাজা বেগম, সাং- পশ্চিম রত্না, রত্নাপালং, উখিয়া।

র‍্যাব-১৫ জানায়, এই চাঞ্চল্যকর ঘটনার সঙ্গে জড়িত বাকি ডাকাতদের গ্রেফতার এবং লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধারে অভিযান অব্যাহত থাকবে।

র‍্যাবের প্রতিশ্রুতি, “চল যাই যুদ্ধে, অপরাধীদের বিরুদ্ধে”এ লক্ষ্যেই চলবে অভিযান।

অস্ত্রধারী, মাদককারবারী, অপহরণকারী কিংবা ডাকাত,যেই হোক না কেন, আইনের আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছে র‍্যাব। এ বিষয়ে প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সহযোগিতা কামনা করা হয়েছে।