উখিয়ার বালুখালী ফাঁড়ির ১৪ পুলিশ সদস্যকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে

উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি:
২৮ মে, ২০২৫, 6:42 AM

উখিয়ার বালুখালী ফাঁড়ির ১৪ পুলিশ সদস্যকে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে
কক্সবাজারের উখিয়ায় অবস্থিত বালুখালী পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত ১৪ পুলিশ সদস্যকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে রেঞ্জ রিজার্ভ ফোর্সেস (আরআরএফ)-এ সংযুক্ত করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন চৌধুরী। তিনি জানান, নিয়মিত রোটেশনের অংশ হিসেবে এক মাস অন্তর আরআরএফ সদস্যদের রেঞ্জের বিভিন্ন ফাঁড়িতে দায়িত্ব পালনের জন্য মোতায়েন করা হয়।
তবে এই পদক্ষেপটি এসেছে এমন এক সময়, যখন বালুখালী ফাঁড়ির কিছু সদস্যের বিরুদ্ধে ইয়াবা বাণিজ্যে জড়িত থাকা এবং এক নারী পাচারকারীর সঙ্গে আর্থিক ভাগ-বাটোয়ারার অভিযোগে একটি জাতীয় দৈনিক ও অনলাইন মাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় (২৬ মে, সোমবার)।
সংবাদটি প্রকাশের পরদিনই সংশ্লিষ্ট ফাঁড়ির সব পুলিশ সদস্যকে সরিয়ে নেওয়া হয়। পাশাপাশি নতুন সদস্যদের দায়িত্বে আনা হয়েছে এবং ঘটনা তদন্তে জেলা ও রেঞ্জ পুলিশ যৌথভাবে কাজ শুরু করেছে বলে সূত্রে জানা গেছে।
এ প্রসঙ্গে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন বলেন, “মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশের পর থেকেই আমরা বিষয়টি গুরুত্বসহকারে খতিয়ে দেখছি। ঘটনার সঙ্গে জড়িত প্রকৃত অপরাধী ও নারী পাচারকারীর খোঁজে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।”
উখিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি:
২৮ মে, ২০২৫, 6:42 AM

কক্সবাজারের উখিয়ায় অবস্থিত বালুখালী পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত ১৪ পুলিশ সদস্যকে দায়িত্ব থেকে সরিয়ে রেঞ্জ রিজার্ভ ফোর্সেস (আরআরএফ)-এ সংযুক্ত করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজার জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন চৌধুরী। তিনি জানান, নিয়মিত রোটেশনের অংশ হিসেবে এক মাস অন্তর আরআরএফ সদস্যদের রেঞ্জের বিভিন্ন ফাঁড়িতে দায়িত্ব পালনের জন্য মোতায়েন করা হয়।
তবে এই পদক্ষেপটি এসেছে এমন এক সময়, যখন বালুখালী ফাঁড়ির কিছু সদস্যের বিরুদ্ধে ইয়াবা বাণিজ্যে জড়িত থাকা এবং এক নারী পাচারকারীর সঙ্গে আর্থিক ভাগ-বাটোয়ারার অভিযোগে একটি জাতীয় দৈনিক ও অনলাইন মাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয় (২৬ মে, সোমবার)।
সংবাদটি প্রকাশের পরদিনই সংশ্লিষ্ট ফাঁড়ির সব পুলিশ সদস্যকে সরিয়ে নেওয়া হয়। পাশাপাশি নতুন সদস্যদের দায়িত্বে আনা হয়েছে এবং ঘটনা তদন্তে জেলা ও রেঞ্জ পুলিশ যৌথভাবে কাজ শুরু করেছে বলে সূত্রে জানা গেছে।
এ প্রসঙ্গে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন বলেন, “মিডিয়ায় সংবাদ প্রকাশের পর থেকেই আমরা বিষয়টি গুরুত্বসহকারে খতিয়ে দেখছি। ঘটনার সঙ্গে জড়িত প্রকৃত অপরাধী ও নারী পাচারকারীর খোঁজে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।”