টেকনাফে ১৭৯ভরি স্বর্ণ, অস্ত্র ও নগদ টাকাসহ ৫জন রো*হি*ঙ্গা নারী-পুরুষ গ্রেফতার করেছেন
নুরুল বশর, উখিয়া (কক্সবাজার) :
২৮ জানুয়ারি, ২০২৫, 12:41 AM
টেকনাফে ১৭৯ভরি স্বর্ণ, অস্ত্র ও নগদ টাকাসহ ৫জন রো*হি*ঙ্গা নারী-পুরুষ গ্রেফতার করেছেন
গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গত ২৬ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখ আনুমানিক ২৩:১০ ঘটিকায় টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) এর একটি চৌকশ আভিযানিক দল টেকনাফ পৌরসভার কেকে পাড়া এলাকায় একটি চোরাচালান বিরোধী বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। সমর্থিত সূত্রে জানা যায় যে,কতিপয় মায়ানমারের নাগরিক অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরের একটি আবাসিক ভবনে অবস্থান করছে।
অভিযান পরিচালনার সময় উক্ত ভবনে অবস্থানরত মায়ানমারের ০২ জন নাগরিকের (মহিলা) কাছ থেকে বেআইনি ভাবে দুটি পোটলায় রক্ষিত ১৭৯ ভরি ৪.৩ রতি স্বর্ণালংকার (২১ ক্যারেট-৬৬ ভরি ২ আনা ১ রতি,২২ ক্যারেট-১০৪ ভরি ৬ আনা ৫.৩ রতি এবং ২৪ ক্যারেট-৮ ভরি ৭ আনা ৪ রতি) এবং বাংলাদেশী নগদ ৪,০৪,১০০/- টাকা উদ্ধার করা হয়। পরবর্তীতে, অভিযান শেষে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে
স্বর্ণালংকারসহ আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়। উল্লিখিত সামগ্রীসমূহ জব্দ করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
গ্রেফতার আসামি হচ্ছে মোছাঃ খালেদা (৪৫),মংডু, মায়ানমার পিতা-শফিক আহম্মেদ, গ্রাম-শইয়েজা, পোস্ট-মংডু, থানা-মংডু, জেলা-মোছাঃ মারুয়া (১৬), পিতা- মোঃ ইয়াসিন, গ্রাম-শইয়েজা, পোস্ট-মংডু, থানা-মংডু, জেলা-মংডু,মায়ানমার। এছাড়াও, একই দিনে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পরিচালিত পৃথক একটি অভিযানে, টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) কর্তৃক গত ২৬ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখ আনুমানিক ১৫৪০ ঘটিকায় উনচিপ্রাং হতে কুতুপালংগামী একটি সিএনজির ০৩ জন আরোহীকে তল্লাশী করে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
সন্দেহজনক আরোহীদেরকে চেকপোস্টে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ ও তল্লাশী করে ২ বিজিবি'র সদস্যরা দুই জনের কোমরে সুকৌশলে লুকিয়ে রাখা
২টি পুরাতন বিদেশী পিস্তল ০৪ রাউন্ড গুলিসহ উদ্ধার করে। আটককৃত আসামী এবং তাদের নিকট হতে জব্দকৃত অস্ত্র ও গোলাবারুদ প্রচলিত অস্ত্র মামলায় টেকনাফ মডেল থানার নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।
আনোয়ার শাহ (১৮), পিতা-উঁচুং যোহার, ৭ নম্বর কুতুপালং এফডিএমএন ক্যাম্প, ব্লক-৩, উখিয়া, কক্সবাজার। মোঃ শরিফ (১৮), পিতা-দ্বীন মোহাম্মদ, ৭ নম্বর কুতুপালং এফডিএমএন ক্যাম্প, ব্লক-এ/২,উখিয়া, কক্সবাজার। মোঃ হাসিম (২০), পিতা-ফকির আহম্মদ, ৭ নম্বর কুতুপালং এফডিএমএন ক্যাম্প, ব্লক-এ/২,উখিয়া, কক্সবাজার।
টেকনাফের জনমনে সস্তি ও শান্তি বজায় রাখতে সীমান্তবর্তী এলাকায় অপরাধ দমনসহ মাদক ও চোরাচালান বিরোধী অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান।
নুরুল বশর, উখিয়া (কক্সবাজার) :
২৮ জানুয়ারি, ২০২৫, 12:41 AM
গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে গত ২৬ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখ আনুমানিক ২৩:১০ ঘটিকায় টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) এর একটি চৌকশ আভিযানিক দল টেকনাফ পৌরসভার কেকে পাড়া এলাকায় একটি চোরাচালান বিরোধী বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। সমর্থিত সূত্রে জানা যায় যে,কতিপয় মায়ানমারের নাগরিক অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করে বাংলাদেশের অভ্যন্তরের একটি আবাসিক ভবনে অবস্থান করছে।
অভিযান পরিচালনার সময় উক্ত ভবনে অবস্থানরত মায়ানমারের ০২ জন নাগরিকের (মহিলা) কাছ থেকে বেআইনি ভাবে দুটি পোটলায় রক্ষিত ১৭৯ ভরি ৪.৩ রতি স্বর্ণালংকার (২১ ক্যারেট-৬৬ ভরি ২ আনা ১ রতি,২২ ক্যারেট-১০৪ ভরি ৬ আনা ৫.৩ রতি এবং ২৪ ক্যারেট-৮ ভরি ৭ আনা ৪ রতি) এবং বাংলাদেশী নগদ ৪,০৪,১০০/- টাকা উদ্ধার করা হয়। পরবর্তীতে, অভিযান শেষে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে
স্বর্ণালংকারসহ আসামিদের গ্রেপ্তার করা হয়। উল্লিখিত সামগ্রীসমূহ জব্দ করে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
গ্রেফতার আসামি হচ্ছে মোছাঃ খালেদা (৪৫),মংডু, মায়ানমার পিতা-শফিক আহম্মেদ, গ্রাম-শইয়েজা, পোস্ট-মংডু, থানা-মংডু, জেলা-মোছাঃ মারুয়া (১৬), পিতা- মোঃ ইয়াসিন, গ্রাম-শইয়েজা, পোস্ট-মংডু, থানা-মংডু, জেলা-মংডু,মায়ানমার। এছাড়াও, একই দিনে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পরিচালিত পৃথক একটি অভিযানে, টেকনাফ ব্যাটালিয়ন (২ বিজিবি) কর্তৃক গত ২৬ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখ আনুমানিক ১৫৪০ ঘটিকায় উনচিপ্রাং হতে কুতুপালংগামী একটি সিএনজির ০৩ জন আরোহীকে তল্লাশী করে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার করা হয়।
সন্দেহজনক আরোহীদেরকে চেকপোস্টে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ ও তল্লাশী করে ২ বিজিবি'র সদস্যরা দুই জনের কোমরে সুকৌশলে লুকিয়ে রাখা
২টি পুরাতন বিদেশী পিস্তল ০৪ রাউন্ড গুলিসহ উদ্ধার করে। আটককৃত আসামী এবং তাদের নিকট হতে জব্দকৃত অস্ত্র ও গোলাবারুদ প্রচলিত অস্ত্র মামলায় টেকনাফ মডেল থানার নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।
আনোয়ার শাহ (১৮), পিতা-উঁচুং যোহার, ৭ নম্বর কুতুপালং এফডিএমএন ক্যাম্প, ব্লক-৩, উখিয়া, কক্সবাজার। মোঃ শরিফ (১৮), পিতা-দ্বীন মোহাম্মদ, ৭ নম্বর কুতুপালং এফডিএমএন ক্যাম্প, ব্লক-এ/২,উখিয়া, কক্সবাজার। মোঃ হাসিম (২০), পিতা-ফকির আহম্মদ, ৭ নম্বর কুতুপালং এফডিএমএন ক্যাম্প, ব্লক-এ/২,উখিয়া, কক্সবাজার।
টেকনাফের জনমনে সস্তি ও শান্তি বজায় রাখতে সীমান্তবর্তী এলাকায় অপরাধ দমনসহ মাদক ও চোরাচালান বিরোধী অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান।